করোনা ভাইরাসের কারণে আয় কমে যাওয়া মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের আন্ধারমানিক ট্রলার ঘাটের মাঝি ও মাল্লারদের (চালকের সহযোগী) নিয়ে প্রতিবেদনের পর সরকারি সহায়তার ত্রাণ পেয়েছেন তারা। শনিবার (৮ মে) বিকেল ৫ টার দিকে উপজেলার আন্ধারমানিক ট্রলারঘাটে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম ১২ জন মাল্লারের হাতে ত্রাণ পৌছে দেন।
প্রশঙ্গত, উপজেলার আন্ধারমানিক ঘাটের মাঝি ও মাল্লারদের দুর্বিসহ জীবন নিয়ে গত ১লা মে দৈনিক সংবাদে প্রতিবেদন ছাপা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলামের নজরে আসে।
প্রথমবারের মতো ঘাট থেকে ত্রাণ পেয়ে অনেক খুশি জানিয়ে ট্রলার মাল্লার কামাল হোসেন সংবাদকে জানান, সাংবাদিক ও ইউএনও স্যারকে ধন্যবাদ। ইউএনও স্যার ঈদের চাল, ডাল, তেল, চিনি, সেমাইসহ রোজার ছোলা আমাদের দিয়েছেন। আন্ধারমানিক ট্রলার ঘাটের মাল্লাররা অনেক কষ্টে আছেন বলেও জানান তিনি।
ট্রলার ঘাটের মাঝি হাশেম জানান, ১২ জন মাঝি মাল্লার ত্রাণ পাচ্ছেন। মাঝি মাল্লারদের কিছুটা হলেও ঈদের খাবার কেনার চিন্তা দূর হয়েছে।
ঘাটের মাল্লার আলাই জানান, আমরা কল্পনাও করিনি এভাবে সহায়তা পাবো। গত করোনায় কেউ আমাদের ত্রাণ দেয়নি।
উপজেলায় কেউ খাবারের কষ্টে থাকবেনা জানিয়ে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম সংবাদকে জানান, সংবাদের প্রতিবেদনে ট্রলার চালক ও চালকের সহযোগীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারি। পরে আজ তাদের সহায়তা করা হলো। উপজেলায় যখনই খাবারের কষ্টে কেউ রয়েছে জানা মাত্রই উপজেলা প্রশাসন থেকে খাবার পৌঁছে দেয়া হয় বলেও জানান তিনি।
শনিবার, ০৮ মে ২০২১
করোনা ভাইরাসের কারণে আয় কমে যাওয়া মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের আন্ধারমানিক ট্রলার ঘাটের মাঝি ও মাল্লারদের (চালকের সহযোগী) নিয়ে প্রতিবেদনের পর সরকারি সহায়তার ত্রাণ পেয়েছেন তারা। শনিবার (৮ মে) বিকেল ৫ টার দিকে উপজেলার আন্ধারমানিক ট্রলারঘাটে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম ১২ জন মাল্লারের হাতে ত্রাণ পৌছে দেন।
প্রশঙ্গত, উপজেলার আন্ধারমানিক ঘাটের মাঝি ও মাল্লারদের দুর্বিসহ জীবন নিয়ে গত ১লা মে দৈনিক সংবাদে প্রতিবেদন ছাপা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলামের নজরে আসে।
প্রথমবারের মতো ঘাট থেকে ত্রাণ পেয়ে অনেক খুশি জানিয়ে ট্রলার মাল্লার কামাল হোসেন সংবাদকে জানান, সাংবাদিক ও ইউএনও স্যারকে ধন্যবাদ। ইউএনও স্যার ঈদের চাল, ডাল, তেল, চিনি, সেমাইসহ রোজার ছোলা আমাদের দিয়েছেন। আন্ধারমানিক ট্রলার ঘাটের মাল্লাররা অনেক কষ্টে আছেন বলেও জানান তিনি।
ট্রলার ঘাটের মাঝি হাশেম জানান, ১২ জন মাঝি মাল্লার ত্রাণ পাচ্ছেন। মাঝি মাল্লারদের কিছুটা হলেও ঈদের খাবার কেনার চিন্তা দূর হয়েছে।
ঘাটের মাল্লার আলাই জানান, আমরা কল্পনাও করিনি এভাবে সহায়তা পাবো। গত করোনায় কেউ আমাদের ত্রাণ দেয়নি।
উপজেলায় কেউ খাবারের কষ্টে থাকবেনা জানিয়ে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম সংবাদকে জানান, সংবাদের প্রতিবেদনে ট্রলার চালক ও চালকের সহযোগীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারি। পরে আজ তাদের সহায়তা করা হলো। উপজেলায় যখনই খাবারের কষ্টে কেউ রয়েছে জানা মাত্রই উপজেলা প্রশাসন থেকে খাবার পৌঁছে দেয়া হয় বলেও জানান তিনি।