এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শনিবার ৮ মে ভার্চুয়ালভাবে গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক উদ্বোধন করেছে। স্টিলপ্যাক, গ্ল্যাড এবং জেএসি’র মতো একাধিক ইপিজিএল পণ্য এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সংযোজন করা হবে। প্রকল্পটিতে ৫৫০ জন জনবল নিযুক্ত করা হয়েছে এবং এটি প্রায় ৫২ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের উৎপাদন এবং পরিচালনা কার্যক্রম সামগ্রিকভাবে দেশের বাণিজ্যিক অটোমোটিভ, প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং স্টিল বিল্ডিং এবং বিদ্যুৎ খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরাণ্বিত করবে।
‘এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’ এ রয়েছে দেড় মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা ও গ্ল্যাড ব্র্যান্ডের বার্ষিক ৫শ’ জেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম এমন একটি প্ল্যান্ট। যা ভবিষ্যতে ৩ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা করতে পারবে এবং প্ল্যান্টটি ১ হাজার গ্ল্যাড জেনারেটর তৈরি করতে পারবে। তাছাড়া, এনার্জিপ্যাক বিশ্বমানের ইলেকট্রিক ডিবি বক্স নির্মাণ এবং বাজারজাতকরণের পরিকল্পনা করছে। পার্কটিতে জেএসি কমার্শিয়াল ভেহিকেলগুলোর জন্যও একটি অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর ১২০০ গাড়ি অ্যাসেম্বল করা যায়। এই সক্ষমতা তারা ১৫শ’তে উন্নীত করবে এবং একটি বাস অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট ও বৈদ্যুতিক বাহন তৈরির পরিকল্পনা করছে। এখানে ১৮ হাজার মেট্রিক টন বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন প্রিফেব্রিকেটেড ষ্টীল বিডিং তৈরির একটি প্ল্যান্ট রয়েছে। এছাড়াও, এনার্জিপ্যাকের প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং লো-কস্ট হাউজ, নাট-বল্টু, ওয়্যার মেশ এবং প্রোফাইল শিট তৈরি এবং সেগুলোর বিপণনের পরিকল্পনা রয়েছে, যা বিদ্যুৎ ও পরিবহন খাতের পাশাপাশি দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নেও অবদান রাখবে।
এ ব্যাপারে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এনার্জিপ্যাক গাজীপুরের শ্রীপুরে পরিবেশ-বান্ধব কারখানা তৈরি করেছে, এজন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে এনার্জিপ্যাকের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছি এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেছি। বড় বড় দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় গিয়ে এনার্জিপ্যাক দেশে জেনারেটর এবং বৈদ্যুতিক অন্যান্য যন্ত্রাদি তৈরি এবং রপ্তানি করছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।’
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ূন রশিদ এ ব্যাপারে বলেন, ‘এ পার্ক আমাদের শুধুমাত্র কিছু পণ্যকে এক জায়গায় নিয়ে আসবে না, এটি স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতেও আমাদের সহায়তা করবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি অটোমোটিভ এবং ইস্পাত নির্মাণের স্থানীয় উৎপাদন শিল্পকে শক্তিশালী করতে আমাদের সাহায্য করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিরেন এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ রবিউল আলম, পরিচালক এনামুল হক চৌধুরী, পরিচালক নুরুল আক্তার, পরিচালক রেজওয়ানুল কবির, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল আমিন এবং স্বতন্ত্র পরিচালক মিকাইল শিপার।
রোববার, ০৯ মে ২০২১
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শনিবার ৮ মে ভার্চুয়ালভাবে গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক উদ্বোধন করেছে। স্টিলপ্যাক, গ্ল্যাড এবং জেএসি’র মতো একাধিক ইপিজিএল পণ্য এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সংযোজন করা হবে। প্রকল্পটিতে ৫৫০ জন জনবল নিযুক্ত করা হয়েছে এবং এটি প্রায় ৫২ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের উৎপাদন এবং পরিচালনা কার্যক্রম সামগ্রিকভাবে দেশের বাণিজ্যিক অটোমোটিভ, প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং স্টিল বিল্ডিং এবং বিদ্যুৎ খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরাণ্বিত করবে।
‘এনার্জিপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’ এ রয়েছে দেড় মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা ও গ্ল্যাড ব্র্যান্ডের বার্ষিক ৫শ’ জেনারেটর তৈরি করতে সক্ষম এমন একটি প্ল্যান্ট। যা ভবিষ্যতে ৩ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোড পরীক্ষা করতে পারবে এবং প্ল্যান্টটি ১ হাজার গ্ল্যাড জেনারেটর তৈরি করতে পারবে। তাছাড়া, এনার্জিপ্যাক বিশ্বমানের ইলেকট্রিক ডিবি বক্স নির্মাণ এবং বাজারজাতকরণের পরিকল্পনা করছে। পার্কটিতে জেএসি কমার্শিয়াল ভেহিকেলগুলোর জন্যও একটি অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর ১২০০ গাড়ি অ্যাসেম্বল করা যায়। এই সক্ষমতা তারা ১৫শ’তে উন্নীত করবে এবং একটি বাস অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্ট ও বৈদ্যুতিক বাহন তৈরির পরিকল্পনা করছে। এখানে ১৮ হাজার মেট্রিক টন বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন প্রিফেব্রিকেটেড ষ্টীল বিডিং তৈরির একটি প্ল্যান্ট রয়েছে। এছাড়াও, এনার্জিপ্যাকের প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং লো-কস্ট হাউজ, নাট-বল্টু, ওয়্যার মেশ এবং প্রোফাইল শিট তৈরি এবং সেগুলোর বিপণনের পরিকল্পনা রয়েছে, যা বিদ্যুৎ ও পরিবহন খাতের পাশাপাশি দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নেও অবদান রাখবে।
এ ব্যাপারে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এনার্জিপ্যাক গাজীপুরের শ্রীপুরে পরিবেশ-বান্ধব কারখানা তৈরি করেছে, এজন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে এনার্জিপ্যাকের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছি এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেছি। বড় বড় দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় গিয়ে এনার্জিপ্যাক দেশে জেনারেটর এবং বৈদ্যুতিক অন্যান্য যন্ত্রাদি তৈরি এবং রপ্তানি করছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।’
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ূন রশিদ এ ব্যাপারে বলেন, ‘এ পার্ক আমাদের শুধুমাত্র কিছু পণ্যকে এক জায়গায় নিয়ে আসবে না, এটি স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতেও আমাদের সহায়তা করবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি অটোমোটিভ এবং ইস্পাত নির্মাণের স্থানীয় উৎপাদন শিল্পকে শক্তিশালী করতে আমাদের সাহায্য করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিরেন এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ রবিউল আলম, পরিচালক এনামুল হক চৌধুরী, পরিচালক নুরুল আক্তার, পরিচালক রেজওয়ানুল কবির, স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল আমিন এবং স্বতন্ত্র পরিচালক মিকাইল শিপার।