চট্টগ্রাম ব্যুরো:সবাইকে শোক সাগরে ভাসিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সমাজবিজ্ঞানী ড.অনুপম সেনের সহধর্মিণী উমা সেনগুপ্তা। মঙ্গলবার (১১ মে) দিবাগত রাত ১টা ১ মিনিটে তিনি শহরের বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। উচ্চ রক্তচাপের কারণে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ফলে দীর্ঘ ১২ বছর অর্ধ-কোমায় ছিলেন তিনি ।
১৯৬৬ সালের শেষদিকে ড. অনুপম সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ২০০২ সালে ঢাকায় মেয়ের বাসায় প্রথম দফা স্ট্রোকে উমা সেনগুপ্তার ডান পা ও ডান হাত অবশ হয়ে যায়। এরপর ২০০৯ সালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে কোমায় চলে যান তিনি। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। উমা সেনগুপ্তা ১৯৪৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কানুনগোপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা স্বর্গীয় শ্রী সুবোধ বল বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্য সেনের সহযোদ্ধা হিসেবে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন ও জালালাবাদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তাঁর দুই ভ্রাতা টেগরা বল ও প্রভাস বল জালালাবাদ যুদ্ধে শহীদ হন। বড় ভাই লোকনাথ বল এই যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ছিলেন। উমা সেনগুপ্তা মৃত্যুকালে স্বামী, এক কন্যা ইন্দ্রাণী সেন, এক নাতি ও এক নাতনি রেখে গেছেন। প্রিয়ভাষিণী ও স্বভাবমাধুর্য্যরে জন্য তিনি স্বজন ও পরিজনদের মাঝে অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছিলেন।
বুধবার, ১২ মে ২০২১
চট্টগ্রাম ব্যুরো:সবাইকে শোক সাগরে ভাসিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সমাজবিজ্ঞানী ড.অনুপম সেনের সহধর্মিণী উমা সেনগুপ্তা। মঙ্গলবার (১১ মে) দিবাগত রাত ১টা ১ মিনিটে তিনি শহরের বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। উচ্চ রক্তচাপের কারণে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ফলে দীর্ঘ ১২ বছর অর্ধ-কোমায় ছিলেন তিনি ।
১৯৬৬ সালের শেষদিকে ড. অনুপম সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। ২০০২ সালে ঢাকায় মেয়ের বাসায় প্রথম দফা স্ট্রোকে উমা সেনগুপ্তার ডান পা ও ডান হাত অবশ হয়ে যায়। এরপর ২০০৯ সালে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে কোমায় চলে যান তিনি। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। উমা সেনগুপ্তা ১৯৪৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কানুনগোপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা স্বর্গীয় শ্রী সুবোধ বল বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্য সেনের সহযোদ্ধা হিসেবে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন ও জালালাবাদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তাঁর দুই ভ্রাতা টেগরা বল ও প্রভাস বল জালালাবাদ যুদ্ধে শহীদ হন। বড় ভাই লোকনাথ বল এই যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ছিলেন। উমা সেনগুপ্তা মৃত্যুকালে স্বামী, এক কন্যা ইন্দ্রাণী সেন, এক নাতি ও এক নাতনি রেখে গেছেন। প্রিয়ভাষিণী ও স্বভাবমাধুর্য্যরে জন্য তিনি স্বজন ও পরিজনদের মাঝে অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছিলেন।