চকলেট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে নাজমুল হাসান মেজবা নামের আড়াই বছর বয়সী এক শিশুকে অপহরণ করে দুই লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ার অভিযোগে দুই অপহরণকারীকে আটক ও অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৭ মে) ভোরে লক্ষীপুর সদর থানার বাঞ্চানগর গ্রামের বেড়িবাঁধের পাশে থেকে অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করে এবং দুই অপহরণকারীকে আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো, উপজেলার ৫নং অম্বরনগর ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য অম্বরনগর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির জহির চৌধুরীর ছেলে রাসেল (২৩), লক্ষীপুর জেলার বাঞ্চানগর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মাসুদ আদনান (২৪)। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে সোনাইমুড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার (১৬ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার অম্বরনগর গ্রাম থেকে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহৃত নাজমুল হাসান মেজবা অপহরণকারীর দূর সম্পর্কের আত্মীয়। আত্মীয়তার সম্পর্ক থাকায় আসামি মাঝে মধ্যে শিশুটির বাড়িতে আসা যাওয়া করত। রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অপহরণকারী রাসেল সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে অপহৃত শিশুর বাড়ির সামনে এসে শিশুটির জেঠাতো ভাই শামিমকে জানায় শিশু মেজবাকে সে অনেকদিন যাবত দেখছে না। তাকে একনজর দেখার জন্য বাড়ি থেকে নিয়ে আসার আবদার করে। পরে মেজবা কে এনে তার কোলে দেওয়া হয়। সে শিশুটিকে সামনের দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার কথা বলে তাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে অপহৃত শিশুর মায়ের মোবাইলে ফোন করে ২ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা না দিলে এবং এ ঘটনা পুলিশকে জানালে মেজবাকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে শিশুটির পরিবার ঘটনাটি সোনাইমুড়ী থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাসেল ও মাসুদ আদনান দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করে। সোনাইমুড়ি থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন জানান এ ঘটনায় সোনাইমুড়ি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সোমবার দুপুরে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আটককৃত অপহরণকারীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১
চকলেট দেওয়ার লোভ দেখিয়ে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে নাজমুল হাসান মেজবা নামের আড়াই বছর বয়সী এক শিশুকে অপহরণ করে দুই লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ার অভিযোগে দুই অপহরণকারীকে আটক ও অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৭ মে) ভোরে লক্ষীপুর সদর থানার বাঞ্চানগর গ্রামের বেড়িবাঁধের পাশে থেকে অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করে এবং দুই অপহরণকারীকে আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো, উপজেলার ৫নং অম্বরনগর ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য অম্বরনগর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির জহির চৌধুরীর ছেলে রাসেল (২৩), লক্ষীপুর জেলার বাঞ্চানগর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মাসুদ আদনান (২৪)। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে সোনাইমুড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার (১৬ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার অম্বরনগর গ্রাম থেকে এই অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহৃত নাজমুল হাসান মেজবা অপহরণকারীর দূর সম্পর্কের আত্মীয়। আত্মীয়তার সম্পর্ক থাকায় আসামি মাঝে মধ্যে শিশুটির বাড়িতে আসা যাওয়া করত। রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অপহরণকারী রাসেল সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে অপহৃত শিশুর বাড়ির সামনে এসে শিশুটির জেঠাতো ভাই শামিমকে জানায় শিশু মেজবাকে সে অনেকদিন যাবত দেখছে না। তাকে একনজর দেখার জন্য বাড়ি থেকে নিয়ে আসার আবদার করে। পরে মেজবা কে এনে তার কোলে দেওয়া হয়। সে শিশুটিকে সামনের দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার কথা বলে তাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে অপহৃত শিশুর মায়ের মোবাইলে ফোন করে ২ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা না দিলে এবং এ ঘটনা পুলিশকে জানালে মেজবাকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে শিশুটির পরিবার ঘটনাটি সোনাইমুড়ী থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাসেল ও মাসুদ আদনান দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করে। সোনাইমুড়ি থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন জানান এ ঘটনায় সোনাইমুড়ি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সোমবার দুপুরে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আটককৃত অপহরণকারীদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।