কক্সবাজার-মায়ানমার সীমান্তের টেকনাফের নাফনদী থেকে একদিনের মাথায় আরও ১ রোহিঙ্গা শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৩ জুন) সকালে উপজেলার হ্নীলাস্থ নাফনদী সংলগ্ন ফুলেরডেইল চর এলাকা থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সূত্র জানিয়েছে, স্বামী-স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ একটি পরিবার ক্যাম্প থেকে গোপনে নৌকাযোগে মায়ানমারে পার হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পথে নৌকাটি ডুবে যায়। পরিবারের কর্তা এখনও নিখোঁজ রয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি তদন্ত মো. আব্দুল আলিম। তিনি সংবাদকে জানান, সকালে চরে মৃতদেহটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে দেহটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে শনিবার নাফনদী থেকে এক নারীসহ দুই রোহিঙ্গা শিশুর দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, শনিবার (১২ জুন) দুপুর ২টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের খারাংখালী এলাকায় নাফনদী থেকে ভাসমান অবস্থায় ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ প্রাথমিকভাবে মৃতদেহগুলো রোহিঙ্গার বলে ধারণা করেছিলেন। নাফনদী পার হতে গিয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এদিকে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে প্রতিনিয়ত ইয়াবা, চোরাচালান, রোহিঙ্গাদের স্বদেশ ফেরত ও রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা ঘটে আসছে। এ ঘটনা রোধে উল্লেখিত এলাকায় আইন-শৃংখলা বাহিনীর নজরধারি আরও বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
রোববার, ১৩ জুন ২০২১
কক্সবাজার-মায়ানমার সীমান্তের টেকনাফের নাফনদী থেকে একদিনের মাথায় আরও ১ রোহিঙ্গা শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৩ জুন) সকালে উপজেলার হ্নীলাস্থ নাফনদী সংলগ্ন ফুলেরডেইল চর এলাকা থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
সূত্র জানিয়েছে, স্বামী-স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ একটি পরিবার ক্যাম্প থেকে গোপনে নৌকাযোগে মায়ানমারে পার হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পথে নৌকাটি ডুবে যায়। পরিবারের কর্তা এখনও নিখোঁজ রয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি তদন্ত মো. আব্দুল আলিম। তিনি সংবাদকে জানান, সকালে চরে মৃতদেহটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে দেহটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে শনিবার নাফনদী থেকে এক নারীসহ দুই রোহিঙ্গা শিশুর দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, শনিবার (১২ জুন) দুপুর ২টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের খারাংখালী এলাকায় নাফনদী থেকে ভাসমান অবস্থায় ৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ প্রাথমিকভাবে মৃতদেহগুলো রোহিঙ্গার বলে ধারণা করেছিলেন। নাফনদী পার হতে গিয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এদিকে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে প্রতিনিয়ত ইয়াবা, চোরাচালান, রোহিঙ্গাদের স্বদেশ ফেরত ও রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা ঘটে আসছে। এ ঘটনা রোধে উল্লেখিত এলাকায় আইন-শৃংখলা বাহিনীর নজরধারি আরও বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন সচেতন মহল।