মানুষ মানুষের জন্য
সরকারি, বেসরকারি কিংবা কোন স্বহৃদয় ব্যক্তির মাত্র লাখ টাকা সহায়তা পেলে বেঁচে যেতে পারে বাগেরহাটের শরণখোলার উপজেলার এক ভ্যান চালকের শিশু পুত্রের জীবন।
উপজেলার খোন্তাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ আমড়া গাছিয়া এলাকার বাসিন্দা অসহায় ভ্যান চালক মো.বাহাদুর গাজী জানান, আমার ছেলে মো. আবু-বক্কর নাভি ছিদ্র অবস্থায় গত ৩ বছর পুর্বে জন্ম নেয় । কিছুদিন পর তাকে খুলনা শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাই। ওই সময়ে শিশু হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার কিছু ওষুধ দেন এবং পরবর্তী ৩ মাস পরে দেখা করতে বলেন । কিন্তু টাকা পয়সা জোগাড় করতে না পারায় চিকিৎসা বন্ধ থাকে শিশু আবু-বক্করের । হঠাৎ চলতি মাসের প্রথম দিকে আবু-বক্করের জ্বর আসে খাওয়া-ধাওয়া বন্ধ করে দেয়। পাশাপাশি তার পেট ফুলে ওঠে। প্রথমে তাকে শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু-বক্করকে খুমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সম্প্রতি তাকে খুমেক হাসপাতালে ভর্তি করি এবং ডা. সহদেব কুমার দাসের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসা চলছে। তবে, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আবু-বক্করকে সুস্থ করতে হলে দ্রুত অপারেশন করা প্রয়োজন। আর এজন্য প্রায় নগদ ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকার দরকার। ইতোমধ্যে আমার ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে। আমার মতো ভ্যান চালকের পক্ষে এত টাকা যোগাড় করা সম্ভব না। এজন্য তাই তিনি আবু-বক্করকে বাঁচাতে সরকারি, বেসরকারি বা দেশের বিত্ত্ববানদের কাছে সাহায্যের আকুতি জানিয়েছেন। সহায়তা দিতে পারেন, বিকাশ পার্সোনাল নম্বর -০১৯৮০০৭০১৫৩
মানুষ মানুষের জন্য
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
সরকারি, বেসরকারি কিংবা কোন স্বহৃদয় ব্যক্তির মাত্র লাখ টাকা সহায়তা পেলে বেঁচে যেতে পারে বাগেরহাটের শরণখোলার উপজেলার এক ভ্যান চালকের শিশু পুত্রের জীবন।
উপজেলার খোন্তাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ আমড়া গাছিয়া এলাকার বাসিন্দা অসহায় ভ্যান চালক মো.বাহাদুর গাজী জানান, আমার ছেলে মো. আবু-বক্কর নাভি ছিদ্র অবস্থায় গত ৩ বছর পুর্বে জন্ম নেয় । কিছুদিন পর তাকে খুলনা শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাই। ওই সময়ে শিশু হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার কিছু ওষুধ দেন এবং পরবর্তী ৩ মাস পরে দেখা করতে বলেন । কিন্তু টাকা পয়সা জোগাড় করতে না পারায় চিকিৎসা বন্ধ থাকে শিশু আবু-বক্করের । হঠাৎ চলতি মাসের প্রথম দিকে আবু-বক্করের জ্বর আসে খাওয়া-ধাওয়া বন্ধ করে দেয়। পাশাপাশি তার পেট ফুলে ওঠে। প্রথমে তাকে শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু-বক্করকে খুমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সম্প্রতি তাকে খুমেক হাসপাতালে ভর্তি করি এবং ডা. সহদেব কুমার দাসের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসা চলছে। তবে, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আবু-বক্করকে সুস্থ করতে হলে দ্রুত অপারেশন করা প্রয়োজন। আর এজন্য প্রায় নগদ ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকার দরকার। ইতোমধ্যে আমার ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে। আমার মতো ভ্যান চালকের পক্ষে এত টাকা যোগাড় করা সম্ভব না। এজন্য তাই তিনি আবু-বক্করকে বাঁচাতে সরকারি, বেসরকারি বা দেশের বিত্ত্ববানদের কাছে সাহায্যের আকুতি জানিয়েছেন। সহায়তা দিতে পারেন, বিকাশ পার্সোনাল নম্বর -০১৯৮০০৭০১৫৩