কিশোরগঞ্জে বিট পুলিশিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে যে কোন ধরনের আপদবিপদে পুলিশী সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় মোবাইল নম্বর সংবলিত স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে শোলাকিয়া ঈদগা মাঠ সংলগ্ন চত্বরে পৌর এলাকার ৪, ৭ ও ৯নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত ১৪নং বিটের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার) স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
সদর মডেল থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক পিপিএমের সভাপতিত্বে ও পরিদর্শক জয়নাল আবেদীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র মাহমুদ পারভেজ, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আহমেদ উল্লাহ, জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোস্তফা কামাল প্রমুখ।
‘বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার বলেন, কিশোরগঞ্জ জেলায় মোট ১৩৩টি বিট রয়েছে। সদর থানা এলাকায় রয়েছে ১৪টি বিট। এর মধ্যে ১১টি ইউনিয়নে ১১টি বিট, আর পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডকে তিনটি বিটে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক বিটে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত এসআই, একজন এএসআই ও একজন কনস্টেবল থাকবেন। প্রতিটি বিট এলাকার বাড়ি বাড়ি ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিট অফিসার এবং থানার ডিউটি অফিসারের মোবাইল ফোন নম্বরসহ স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ করা হচ্ছে। স্টিকারগুলো বাড়িতে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৃশ্যমান জায়গায় সাঁটানো থাকবে। কোন সমস্যা হলেই যে কেউ ওই সব নম্বরে ফোন করে পুলিশি সেবা নিতে পারবেন।
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
কিশোরগঞ্জে বিট পুলিশিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে যে কোন ধরনের আপদবিপদে পুলিশী সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় মোবাইল নম্বর সংবলিত স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে শোলাকিয়া ঈদগা মাঠ সংলগ্ন চত্বরে পৌর এলাকার ৪, ৭ ও ৯নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত ১৪নং বিটের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার) স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
সদর মডেল থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক পিপিএমের সভাপতিত্বে ও পরিদর্শক জয়নাল আবেদীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র মাহমুদ পারভেজ, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আহমেদ উল্লাহ, জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোস্তফা কামাল প্রমুখ।
‘বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার বলেন, কিশোরগঞ্জ জেলায় মোট ১৩৩টি বিট রয়েছে। সদর থানা এলাকায় রয়েছে ১৪টি বিট। এর মধ্যে ১১টি ইউনিয়নে ১১টি বিট, আর পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডকে তিনটি বিটে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক বিটে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত এসআই, একজন এএসআই ও একজন কনস্টেবল থাকবেন। প্রতিটি বিট এলাকার বাড়ি বাড়ি ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিট অফিসার এবং থানার ডিউটি অফিসারের মোবাইল ফোন নম্বরসহ স্টিকার ও ভিজিটিং কার্ড বিতরণ করা হচ্ছে। স্টিকারগুলো বাড়িতে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দৃশ্যমান জায়গায় সাঁটানো থাকবে। কোন সমস্যা হলেই যে কেউ ওই সব নম্বরে ফোন করে পুলিশি সেবা নিতে পারবেন।