নতুন করে আরো ৭ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১২
কুষ্টিয়ায় করোনা সংক্রমণের উর্দ্ধগতির কারণে পৌর এলাকায় দি¦তীয় সপ্তাহে কঠোর বিধিনিষেধ আরও ৭দিন বাড়ানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে জারি করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস সংক্রণের ফলে সৃষ্ট বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং জেলা করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৮ জুন রাত ১২ টা থেকে আগামী ২৫ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে। বিধিনিষেধে সকল ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,যানবাহ চলাচল ,সকল বিনোদন কেন্দ্র, জন্মদিন,বিবাহোত্তর,পিকনিক পার্টি,রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানসহ সকল প্রকার জনসমাবেশ বন্ধ থাকবে। কাাঁচাবাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।
এর আগে প্রথম দফায় গত ১১ জুন থেকে ৭ দিনের জন্য পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ জারি করা হয়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহরের ৭টি প্রবেশ মুখে পুলিশের কঠোর অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে। পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম দ্বিতীয় দফায় কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কর্মকর্তা ও পুলিশ ফোর্স শহরের বিভিন্ন এলাকায় কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার শহরে চলমান বিধিনিষেধ মান্য করতে পুলিশকে সহায়তা করার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এদিকে কুষ্টিয়ার করোনা সংক্রমণের মাত্রা কিছুতেই বাগে আসছে না। ক্রমশ বেড়েই চলেছে। শুক্রবারও আক্রান্তের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল শনিবার সকাল ৮ টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৭ জনের মুত্যু হয়। নতুন করে আরো ১১২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে মোট ৩৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ১১২টি নমুনা পজিটিভ হয়। পরীক্ষার বিপরীতে আক্রান্তের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর মধ্যে সদর উপজেলায় ৭৫ জন, কুমারখালী উপজেলায় ১৬ জন, মিরপুর উপজেলায় ৪ জন, দৌলতপুর উপজেলায় ৫ জন, খোকসা উপজেলায় ৪ জন ও ভেড়ামারা উপজেলায় ৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
নতুন করে আরো ৭ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১২
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
কুষ্টিয়ায় করোনা সংক্রমণের উর্দ্ধগতির কারণে পৌর এলাকায় দি¦তীয় সপ্তাহে কঠোর বিধিনিষেধ আরও ৭দিন বাড়ানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের দপ্তর থেকে জারি করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস সংক্রণের ফলে সৃষ্ট বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং জেলা করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৮ জুন রাত ১২ টা থেকে আগামী ২৫ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত কুষ্টিয়া পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে। বিধিনিষেধে সকল ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,যানবাহ চলাচল ,সকল বিনোদন কেন্দ্র, জন্মদিন,বিবাহোত্তর,পিকনিক পার্টি,রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানসহ সকল প্রকার জনসমাবেশ বন্ধ থাকবে। কাাঁচাবাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।
এর আগে প্রথম দফায় গত ১১ জুন থেকে ৭ দিনের জন্য পৌর এলাকায় কঠোর বিধিনিষেধ জারি করা হয়।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহরের ৭টি প্রবেশ মুখে পুলিশের কঠোর অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে। পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম দ্বিতীয় দফায় কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে কর্মকর্তা ও পুলিশ ফোর্স শহরের বিভিন্ন এলাকায় কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার শহরে চলমান বিধিনিষেধ মান্য করতে পুলিশকে সহায়তা করার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এদিকে কুষ্টিয়ার করোনা সংক্রমণের মাত্রা কিছুতেই বাগে আসছে না। ক্রমশ বেড়েই চলেছে। শুক্রবারও আক্রান্তের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল শনিবার সকাল ৮ টা পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৭ জনের মুত্যু হয়। নতুন করে আরো ১১২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। শুক্রবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে মোট ৩৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ১১২টি নমুনা পজিটিভ হয়। পরীক্ষার বিপরীতে আক্রান্তের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর মধ্যে সদর উপজেলায় ৭৫ জন, কুমারখালী উপজেলায় ১৬ জন, মিরপুর উপজেলায় ৪ জন, দৌলতপুর উপজেলায় ৫ জন, খোকসা উপজেলায় ৪ জন ও ভেড়ামারা উপজেলায় ৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।