রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় সুমাইয়া খাতুন (১১) নামে এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যায় জড়িত যুবক পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। তার কাছ থেকে শিশুটির বাড়ি থেকে চুরি হওয়া একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম জানান, বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) রাতে পুলিশ ললিতনগর এলাকায় টহলে ছিল। এসময় কয়েকজন দুষ্কৃতকারী পুলিশের উপর হামলা চালালে পুলিশ গুলি চালায়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়। শুক্রবার সকালে নিহত যুবক শামীমের (২১) পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশের কাছে।
গত শনিবার গভীর রাতে উপজেলার পাকড়ি ইউনিয়নের ললিতনগর শিশুটিক ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। নিহত শিশু সুমাইয়া ওই গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে। সে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সুমাইয়া বাড়িতে টিভি দেখে। এরপর একাই ঘুমাতে যায়।
রোববার সকালে ঘুম থেকে উঠে তার বাবা-মা মেয়েকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। খোঁজাখুজির একপর্যায়ে তারা বাড়ির পাশের একটি খড়ের পালার নিচে সুমাইয়ার মরদেহ দেখতে পান।
ইফতেখায়ের আলম আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সন্ধানে ছিল পুলিশ। মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের পর তারা নিশ্চিত হয় শিশু সুমাইয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার সঙ্গে শামীম জড়িত। তার বিস্তারিত পরিচয় জানতে পুলিশ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় সুমাইয়া খাতুন (১১) নামে এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যায় জড়িত যুবক পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। তার কাছ থেকে শিশুটির বাড়ি থেকে চুরি হওয়া একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম জানান, বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) রাতে পুলিশ ললিতনগর এলাকায় টহলে ছিল। এসময় কয়েকজন দুষ্কৃতকারী পুলিশের উপর হামলা চালালে পুলিশ গুলি চালায়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়। শুক্রবার সকালে নিহত যুবক শামীমের (২১) পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশের কাছে।
গত শনিবার গভীর রাতে উপজেলার পাকড়ি ইউনিয়নের ললিতনগর শিশুটিক ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। নিহত শিশু সুমাইয়া ওই গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে। সে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সুমাইয়া বাড়িতে টিভি দেখে। এরপর একাই ঘুমাতে যায়।
রোববার সকালে ঘুম থেকে উঠে তার বাবা-মা মেয়েকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। খোঁজাখুজির একপর্যায়ে তারা বাড়ির পাশের একটি খড়ের পালার নিচে সুমাইয়ার মরদেহ দেখতে পান।
ইফতেখায়ের আলম আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সন্ধানে ছিল পুলিশ। মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের পর তারা নিশ্চিত হয় শিশু সুমাইয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার সঙ্গে শামীম জড়িত। তার বিস্তারিত পরিচয় জানতে পুলিশ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।