টাঙ্গাইলের সখীপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৫০ লিটারের ৬টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়েছে আবুল খায়ের গ্রুপ।
মঙ্গলবার (২০জুলাই) সাড়ে তিনটায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবুল খায়ের গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ও সাবেক এমপি অনুপম শাহজাহান জয় এ অক্সিজেন সিলিন্ডার হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা.শাহীনুর আলম, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. নাজমুল হাসান মাসুদ খানের হাতে এসব সিলিন্ডার তুলে দেন।
এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চিত্রা শিকারী, ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফেরদৌস, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাইফুল ইসলাম শামীম, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সাথী, জাহাঙ্গীর তালুকদার, ছাত্রলীগের সভাপতি মির্জা শরিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুপম শাহজাহান জয় বলেন, হাসপাতালে করোনা রোগী চিকিৎসার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই। বিশেষ করে অক্সিজেন সিলিন্ডার আমি আবুল খায়ের গ্রুপ থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার এনে পৌছে দিয়েছি । এসব সিলিন্ডারের গ্যাস ফুরিয়ে গেলে বিনা খরচে আবার টাঙ্গাইল থেকে ভর্তি করে আনা যাবে।
তিনি আরও বলেন, সখীপুরের সাধারণ গরীব, অসহায় মানুষ দূরে গিয়ে সঠিক চিকিৎসা নিতে কষ্ট হবে ভেবে আমি এসবের ব্যবস্থা করতে চেষ্টা করেছি।
বুধবার, ২১ জুলাই ২০২১
টাঙ্গাইলের সখীপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৫০ লিটারের ৬টি অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়েছে আবুল খায়ের গ্রুপ।
মঙ্গলবার (২০জুলাই) সাড়ে তিনটায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবুল খায়ের গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ও সাবেক এমপি অনুপম শাহজাহান জয় এ অক্সিজেন সিলিন্ডার হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা.শাহীনুর আলম, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. নাজমুল হাসান মাসুদ খানের হাতে এসব সিলিন্ডার তুলে দেন।
এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চিত্রা শিকারী, ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফেরদৌস, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাইফুল ইসলাম শামীম, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সাথী, জাহাঙ্গীর তালুকদার, ছাত্রলীগের সভাপতি মির্জা শরিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুপম শাহজাহান জয় বলেন, হাসপাতালে করোনা রোগী চিকিৎসার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই। বিশেষ করে অক্সিজেন সিলিন্ডার আমি আবুল খায়ের গ্রুপ থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার এনে পৌছে দিয়েছি । এসব সিলিন্ডারের গ্যাস ফুরিয়ে গেলে বিনা খরচে আবার টাঙ্গাইল থেকে ভর্তি করে আনা যাবে।
তিনি আরও বলেন, সখীপুরের সাধারণ গরীব, অসহায় মানুষ দূরে গিয়ে সঠিক চিকিৎসা নিতে কষ্ট হবে ভেবে আমি এসবের ব্যবস্থা করতে চেষ্টা করেছি।