চট্টগ্রামের মোহাম্মদপুরে নিজ ঘর থেকে মা ও দুই সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) সকালে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
পাঁচলাইশ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, প্রথমে দুই সন্তানকে মেরে ফেলা হয়। এরপর মা নিজেই আত্মহত্যা করেন।
নিহতরা হলেন- মা সুমিতা খাতুন (৩২), মেয়ে জান্নাতুল (৭) ও ছেলে সান (২)।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির জানান, মা ও দুই শিশু সন্তানের লাশ ওড়নার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। মায়ের বয়স আনুমানিক ৩০/৩২ বছর। দুই ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়ের আনুমানিক বয়স ৭ বছর এবং ছেলের ২ বছর।পুলিশ এ ব্যাপারে বিস্তারিত অনুসন্ধান করছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ভোরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জের সোনাপাহাড় এলাকায় গিয়ে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে। তারা হলেন- মুদি ব্যবসায়ী মোস্তফা সওদাগর, তার স্ত্রী জেসমিন ও ছেলে আহমদ।
পুলিশের দেওয়া তথ্য মতে, তাদের গলায় দাগ এবং শরীরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে একাধিক কোপানোর চিহ্ন ছিল। মরদেহগুলো বীভৎস অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় গতকাল সন্ধ্যায় নিহত মোস্তফা সওদাগরের মেয়ে জুলেখা বেগম বাদী হয়ে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামিদের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।
শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর ২০২১
চট্টগ্রামের মোহাম্মদপুরে নিজ ঘর থেকে মা ও দুই সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) সকালে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়।
পাঁচলাইশ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, প্রথমে দুই সন্তানকে মেরে ফেলা হয়। এরপর মা নিজেই আত্মহত্যা করেন।
নিহতরা হলেন- মা সুমিতা খাতুন (৩২), মেয়ে জান্নাতুল (৭) ও ছেলে সান (২)।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির জানান, মা ও দুই শিশু সন্তানের লাশ ওড়নার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। মায়ের বয়স আনুমানিক ৩০/৩২ বছর। দুই ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়ের আনুমানিক বয়স ৭ বছর এবং ছেলের ২ বছর।পুলিশ এ ব্যাপারে বিস্তারিত অনুসন্ধান করছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ভোরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জের সোনাপাহাড় এলাকায় গিয়ে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে। তারা হলেন- মুদি ব্যবসায়ী মোস্তফা সওদাগর, তার স্ত্রী জেসমিন ও ছেলে আহমদ।
পুলিশের দেওয়া তথ্য মতে, তাদের গলায় দাগ এবং শরীরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে একাধিক কোপানোর চিহ্ন ছিল। মরদেহগুলো বীভৎস অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় গতকাল সন্ধ্যায় নিহত মোস্তফা সওদাগরের মেয়ে জুলেখা বেগম বাদী হয়ে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামিদের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।