বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শ্যাপাড়া গ্রামের কালি মন্দিরে দু’টি প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়ালসহ উপজেলার কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তারা ঘটনার সাথে জড়িদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন। শ্যাপাড়া গ্রামের সার্বজনীন কালি মন্দিরে সভাপতি সুভাষ চন্দ্র বৈরাগী জানান, তাদের মন্দিরে গত ৭০ বছর ধরে পৌষ মাসে কালি পূজা করে আসছেন। এছাড়া ওই মন্দিরে প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা আরাধনা করা হয়। শনিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে প্রতিবেশিরা কালি মন্দিরে দু’টি কালি প্রতিমা ভাংচুর অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে মন্দির কমিটির লোকজনকে জানায়। এ সময় তারা প্রশাসনকে খবর দেয়। শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) রাতে দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। খবর পেয়ে প্রশাসনের লোকজনসহ জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এ সময় তারা ঘটনার সাথে জড়িদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন। সার্বজনীন ওই কালি মন্দিরে সভাপতি সুভাষ চন্দ্র বৈরাগীর অভিযোগ দুর্বৃত্তরা ৭ বছর আগেও রাতের আঁধারে মন্দিরে হামলা চালিয়ে মন্দিরটি ভেঙে রেখে যায়।
এ বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি এইস এম কামরুজ্জামান খান জানান, রাতের বেলায় কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে একটি সাধারণ ডাইরি করার জন্য মন্দির কমিটিকে বলা হয়েছে।
শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শ্যাপাড়া গ্রামের কালি মন্দিরে দু’টি প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়ালসহ উপজেলার কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তারা ঘটনার সাথে জড়িদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন। শ্যাপাড়া গ্রামের সার্বজনীন কালি মন্দিরে সভাপতি সুভাষ চন্দ্র বৈরাগী জানান, তাদের মন্দিরে গত ৭০ বছর ধরে পৌষ মাসে কালি পূজা করে আসছেন। এছাড়া ওই মন্দিরে প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা আরাধনা করা হয়। শনিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে প্রতিবেশিরা কালি মন্দিরে দু’টি কালি প্রতিমা ভাংচুর অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে মন্দির কমিটির লোকজনকে জানায়। এ সময় তারা প্রশাসনকে খবর দেয়। শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) রাতে দুর্বৃত্তরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। খবর পেয়ে প্রশাসনের লোকজনসহ জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এ সময় তারা ঘটনার সাথে জড়িদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন। সার্বজনীন ওই কালি মন্দিরে সভাপতি সুভাষ চন্দ্র বৈরাগীর অভিযোগ দুর্বৃত্তরা ৭ বছর আগেও রাতের আঁধারে মন্দিরে হামলা চালিয়ে মন্দিরটি ভেঙে রেখে যায়।
এ বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি এইস এম কামরুজ্জামান খান জানান, রাতের বেলায় কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে একটি সাধারণ ডাইরি করার জন্য মন্দির কমিটিকে বলা হয়েছে।