কুমিল্লা নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলের কার্যালয় অভ্যন্তরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে ক্ষান্ত হয়নি। গত সোমবার বিকালে ওই আক্রমন করার সময় সামনের রাস্তায় অস্ত্র হাতে সক্রিয় ছিল বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী। সন্ত্রাসীরা কাউন্সিলরের পাথুরিয়াপাড়া থ্রি-স্টার এন্টারপ্রাইজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনের একটি রাস্তায় তান্ডব চালায়।
প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ গজ পশ্চিমে কিলিং মিশনে জড়িত মুখোশপরা দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীর গুলি করার একটি ভিডিও ফুটেজ এরই মধ্যে গণমাধ্যমের হাতে এসেছে। ‘ক্যামেরা ১’ লেখা ২ মিনিট ৫১ সেকেন্ডের ঐ ভিডিওটিতে দেখা যায়, ওই দুই সন্ত্রাসী অস্ত্র উচিয়ে বাসাবাড়ি লক্ষ্য করে দৌড়ে দৌড়ে গুলি করছে। এসময় স্থানীয় বাসিন্দারা ওই গলিতে অস্ত্রধারীদের লক্ষ্য করে মাঝেমধ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করছেন। এসময় জনগণকে সংগঠিত হতে দেখে সন্ত্রাসীরা এদিক-ওদিক ছুটাছুটি করে গুলি ছুঁড়তে ছুড়তে আতঙ্ক সৃষ্টি করে একপর্যায়ে পালিয়ে যায়। তবে ওই সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে কাউন্সিলরের অফিসে ভেতরের হামলার দৃশ্য দেখা যায়নি।
রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ কুমিল্লা ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, ওই এলাকার সকল সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। আশা করি শিগগির জড়িতদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকালে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলের পাথুরিয়াপাড়া থ্রি-স্টার এন্টারপ্রাইজের কার্যালয়ে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি করে। এ ঘটনায় কাউন্সিলর সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ সাহা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এসময় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত পাঁচজন কুমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। বুধবার (২৪ নভেম্বর) এ মামলার এজাহারনামীয় ৪ নম্বর আসামি সুমনকে গ্রেফতার করা হয়।
বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
কুমিল্লা নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলের কার্যালয় অভ্যন্তরে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে ক্ষান্ত হয়নি। গত সোমবার বিকালে ওই আক্রমন করার সময় সামনের রাস্তায় অস্ত্র হাতে সক্রিয় ছিল বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী। সন্ত্রাসীরা কাউন্সিলরের পাথুরিয়াপাড়া থ্রি-স্টার এন্টারপ্রাইজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনের একটি রাস্তায় তান্ডব চালায়।
প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ গজ পশ্চিমে কিলিং মিশনে জড়িত মুখোশপরা দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীর গুলি করার একটি ভিডিও ফুটেজ এরই মধ্যে গণমাধ্যমের হাতে এসেছে। ‘ক্যামেরা ১’ লেখা ২ মিনিট ৫১ সেকেন্ডের ঐ ভিডিওটিতে দেখা যায়, ওই দুই সন্ত্রাসী অস্ত্র উচিয়ে বাসাবাড়ি লক্ষ্য করে দৌড়ে দৌড়ে গুলি করছে। এসময় স্থানীয় বাসিন্দারা ওই গলিতে অস্ত্রধারীদের লক্ষ্য করে মাঝেমধ্যে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করছেন। এসময় জনগণকে সংগঠিত হতে দেখে সন্ত্রাসীরা এদিক-ওদিক ছুটাছুটি করে গুলি ছুঁড়তে ছুড়তে আতঙ্ক সৃষ্টি করে একপর্যায়ে পালিয়ে যায়। তবে ওই সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে কাউন্সিলরের অফিসে ভেতরের হামলার দৃশ্য দেখা যায়নি।
রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ কুমিল্লা ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, ওই এলাকার সকল সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। আশা করি শিগগির জড়িতদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকালে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলের পাথুরিয়াপাড়া থ্রি-স্টার এন্টারপ্রাইজের কার্যালয়ে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি করে। এ ঘটনায় কাউন্সিলর সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ সাহা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এসময় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত পাঁচজন কুমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। বুধবার (২৪ নভেম্বর) এ মামলার এজাহারনামীয় ৪ নম্বর আসামি সুমনকে গ্রেফতার করা হয়।