আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সদস্য পদে লটারিতে পছন্দের প্রতীক না পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) দিন-দুপুরে প্রকাশ্য দিবালোকে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী ও আশ্রাফুল ইসলাম দু’জনেই মনোনয়নপত্রে পছন্দের প্রতীক মোরগ উল্লেখ করেন। এ নিয়ে উভয় প্রার্থী ও সমর্থকদের মাঝে চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছিল। প্রতীক বরাদ্দে কেউ কাউকে ছাড় না দিলে লটারির উদ্যোগ নেয় রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমদ সিকদার। লটারিতে খোরশেদ আলম মেহেদী মোরগ প্রতীক পাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় ও হুমকি প্রদান করেন প্রতিপক্ষ আশ্রাফুল ইসলাম। শুক্রবার দুপুরে মোরগ প্রতীক প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী রহিমপুর বাড়িতে পৌঁছামাত্র প্রতিপক্ষ আশ্রাফুল ইসলাম ও তার ভাই আবুল কালামের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তখন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য পিস্তল ঠেকিয়ে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী ও তার ভাই আলী আজগরকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। সন্ত্রাসীরা খোরশেদ আলম মেহেদীকে ঘর থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করে এবং হামলায় তার স্ত্রী আছমা আক্তার আহত হন। এ সময় বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়। বিষয়টির ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে থানাকে অবহিত করলে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গেলে হামলাকারীরা দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত আশ্রাফুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও মোবাইল ফোন রিসিভ না করায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।
মুরাদনগর থানার ওসি আবুল হাসিম বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সদস্য পদে লটারিতে পছন্দের প্রতীক না পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) দিন-দুপুরে প্রকাশ্য দিবালোকে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী ও আশ্রাফুল ইসলাম দু’জনেই মনোনয়নপত্রে পছন্দের প্রতীক মোরগ উল্লেখ করেন। এ নিয়ে উভয় প্রার্থী ও সমর্থকদের মাঝে চাপা ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছিল। প্রতীক বরাদ্দে কেউ কাউকে ছাড় না দিলে লটারির উদ্যোগ নেয় রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমদ সিকদার। লটারিতে খোরশেদ আলম মেহেদী মোরগ প্রতীক পাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় ও হুমকি প্রদান করেন প্রতিপক্ষ আশ্রাফুল ইসলাম। শুক্রবার দুপুরে মোরগ প্রতীক প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী রহিমপুর বাড়িতে পৌঁছামাত্র প্রতিপক্ষ আশ্রাফুল ইসলাম ও তার ভাই আবুল কালামের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তখন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য পিস্তল ঠেকিয়ে একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী খোরশেদ আলম মেহেদী ও তার ভাই আলী আজগরকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। সন্ত্রাসীরা খোরশেদ আলম মেহেদীকে ঘর থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করে এবং হামলায় তার স্ত্রী আছমা আক্তার আহত হন। এ সময় বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়। বিষয়টির ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে থানাকে অবহিত করলে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গেলে হামলাকারীরা দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত আশ্রাফুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও মোবাইল ফোন রিসিভ না করায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।
মুরাদনগর থানার ওসি আবুল হাসিম বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।