সরকারি গেজেট না হলেও সৈয়দপুর উপজেলায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ইউপি সদস্যদের সরকারি কম্বল বিতরনের স্লিপ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে স্লিপ বিতরণের এ ঘটনায় তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে বর্তমান পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে সরকারি আইনের পরিপন্থী ওই কাজের তদন্ত করার কথা জানিয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম হুসাইন।
জানা যায়, গত নভেম্বর মাসে শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য কামারপুকুর ইউনিয়নে ৩৭০টি কম্বল দেয়া হয়। সে সময় ইউপি নির্বাচনের তফশীল ঘোষিত হওয়ায় তা বিতরণ না করে ইউপি সচিবের জিম্মায় রাখা হয়। গত ২৬ ডিসেম্বর ইউপি নির্বাচন শেষ হলে ইউপি সচিব কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ১২ জন ইউপি সদস্যকে ১০টি করে কম্বলের স্লিপ বিতরণ করে। অথচ এসব নবনির্বাচিতদের নাম সরকারিভাবে গেজেটেভুক্ত হয়নি। গত ১৪ জানুয়ারী এ ঘটনা প্রকাশ পেলে তোলপাড় শুরু হয় গোটা কামারপুকুর ইউনিয়নে।
এ ব্যাপারে কামারপুকুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লোকমান জানান, ইউপি সচিবের অবৈধ কর্মকান্ড জানা ছিল না। তিনি পরিষদকে না জানিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন সচিব। কারণ নবনির্বাচিত নামে এখনও সরকারি গেজেট হয়নি। সচিব যা করেছেন তা অবৈধভাবে করেছেন। তাই বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে। অভিযুক্ত ইউপি সচিব মোখছেদুল ইসলামের কাছে স্লিপ দেয়ার কথা জানতে চাইলে প্রথমে তিনি তা অস্বীকার করেন। পরে প্রমাণ দেখালে তিনি নিয়ম মাফিক স্লিপ দিয়েছেন বলে দাবি করেন।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
সরকারি গেজেট না হলেও সৈয়দপুর উপজেলায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ইউপি সদস্যদের সরকারি কম্বল বিতরনের স্লিপ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে স্লিপ বিতরণের এ ঘটনায় তোলপাড় চলছে। এ নিয়ে বর্তমান পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে সরকারি আইনের পরিপন্থী ওই কাজের তদন্ত করার কথা জানিয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম হুসাইন।
জানা যায়, গত নভেম্বর মাসে শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য কামারপুকুর ইউনিয়নে ৩৭০টি কম্বল দেয়া হয়। সে সময় ইউপি নির্বাচনের তফশীল ঘোষিত হওয়ায় তা বিতরণ না করে ইউপি সচিবের জিম্মায় রাখা হয়। গত ২৬ ডিসেম্বর ইউপি নির্বাচন শেষ হলে ইউপি সচিব কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ১২ জন ইউপি সদস্যকে ১০টি করে কম্বলের স্লিপ বিতরণ করে। অথচ এসব নবনির্বাচিতদের নাম সরকারিভাবে গেজেটেভুক্ত হয়নি। গত ১৪ জানুয়ারী এ ঘটনা প্রকাশ পেলে তোলপাড় শুরু হয় গোটা কামারপুকুর ইউনিয়নে।
এ ব্যাপারে কামারপুকুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লোকমান জানান, ইউপি সচিবের অবৈধ কর্মকান্ড জানা ছিল না। তিনি পরিষদকে না জানিয়ে বেআইনি কাজ করেছেন সচিব। কারণ নবনির্বাচিত নামে এখনও সরকারি গেজেট হয়নি। সচিব যা করেছেন তা অবৈধভাবে করেছেন। তাই বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে। অভিযুক্ত ইউপি সচিব মোখছেদুল ইসলামের কাছে স্লিপ দেয়ার কথা জানতে চাইলে প্রথমে তিনি তা অস্বীকার করেন। পরে প্রমাণ দেখালে তিনি নিয়ম মাফিক স্লিপ দিয়েছেন বলে দাবি করেন।