মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার টঙ্গিবাড়ী বাজার এলাকার মেরিন টেকনোলজি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের টিকাকেন্দ্রে দেয়াল টপকে প্রবেশের সময় অন্তত ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) প্রচন্ড হুড়োহুড়ি করে প্রবেশের কারণে তারা অসুস্থ হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার ওই কেন্দ্রে তিনটি উচ্চ বিদ্যালয় ও একটি মহিলা মাদরাসার অন্তত ৩ হাজার ১০০ শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়। আগের ঘোষণা অনুযায়ী সকাল থেকেই শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা কেন্দ্রে ভিড় জমানো শুরু করেন। সামনে সিরিয়াল পেতে ও আগে প্রবেশ করতে অনেক শিক্ষার্থীকে দেয়াল টপকে প্রবেশ করতে দেখা যায়। এ সময় হুড়োহুড়িতে অন্তত ১২ শিক্ষার্থী অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
এদিন রিয়াদ হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী বলে, সকাল ৯টায় টিকা নিতে এসেছি। এসেই দেখি কমপক্ষে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী ইতোমধ্যেই টিকাকেন্দ্রে উপস্থিত। দুপুর হয়ে গেল কিন্তু এখনও আমি কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারিনি।
এ ব্যাপারে টঙ্গিবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা প্রণয় মান্না বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট সময়ে টিকাকেন্দ্রে আসতে বলা হয়েছিল। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সকাল ৯টা থেকে সবাই একসাথে আসতে শুরু করায় ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা প্রথমে ১০টি বুথে টিকা দেয়া শুরু করলেও পরে শিক্ষার্থীদের হুড়োহুড়ি দেখে ১৫টি বুথ প্রতিস্থাপন করে টিকা দিই। আর টিকা দিতে হয় এসি রুমে। টঙ্গিবাড়ী উপজেলার অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে এসি রুম নেই। এজন্য এই একটি প্রতিষ্ঠানেই টিকা দিতে হচ্ছে।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার টঙ্গিবাড়ী বাজার এলাকার মেরিন টেকনোলজি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের টিকাকেন্দ্রে দেয়াল টপকে প্রবেশের সময় অন্তত ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) প্রচন্ড হুড়োহুড়ি করে প্রবেশের কারণে তারা অসুস্থ হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার ওই কেন্দ্রে তিনটি উচ্চ বিদ্যালয় ও একটি মহিলা মাদরাসার অন্তত ৩ হাজার ১০০ শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়। আগের ঘোষণা অনুযায়ী সকাল থেকেই শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা কেন্দ্রে ভিড় জমানো শুরু করেন। সামনে সিরিয়াল পেতে ও আগে প্রবেশ করতে অনেক শিক্ষার্থীকে দেয়াল টপকে প্রবেশ করতে দেখা যায়। এ সময় হুড়োহুড়িতে অন্তত ১২ শিক্ষার্থী অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
এদিন রিয়াদ হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী বলে, সকাল ৯টায় টিকা নিতে এসেছি। এসেই দেখি কমপক্ষে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী ইতোমধ্যেই টিকাকেন্দ্রে উপস্থিত। দুপুর হয়ে গেল কিন্তু এখনও আমি কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারিনি।
এ ব্যাপারে টঙ্গিবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা প্রণয় মান্না বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট সময়ে টিকাকেন্দ্রে আসতে বলা হয়েছিল। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সকাল ৯টা থেকে সবাই একসাথে আসতে শুরু করায় ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা প্রথমে ১০টি বুথে টিকা দেয়া শুরু করলেও পরে শিক্ষার্থীদের হুড়োহুড়ি দেখে ১৫টি বুথ প্রতিস্থাপন করে টিকা দিই। আর টিকা দিতে হয় এসি রুমে। টঙ্গিবাড়ী উপজেলার অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে এসি রুম নেই। এজন্য এই একটি প্রতিষ্ঠানেই টিকা দিতে হচ্ছে।