গোপালগঞ্জ জেলা শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিতা মধুমতি নদী খনন কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। এরমধ্য দিয়ে এ নদীর প্রাণ ফিরছে।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে শহরের গেটপাড়া এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা।
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফইজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, সিনিয়র সহসভাপতি শেখ মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. উসমান গনি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিলন সাহাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফইজুর রহমান বলেন, মধুমতী নদীর দীর্ঘ সাড়ে ৮ কিলোমিটার এলাকা খনন করা হবে। খননের মাধ্যমে নদীটির পলিমাটি অপসারণ করা হবে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, শুস্ক মৌসুমের শুরতে শহরের প্রাণ মধুমতী নদী পলিতে ভরাট হয়ে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। পানি প্রবাহ সচল, মৎস্য ও নদীর জীববৈচিত্র সংরক্ষণের উদ্দেশে খনন কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। দ্রুত মখনন কাজ সম্পন্ন করে বোরো মৌসুমে নদী তীরের ১০ হাজার হেক্টর জমি সেচের আওতায় আনা হবে। মধুমতী নদী প্রাণ ফেরাতেই এ কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। এটি পানি ধরে রাখার একটি বড় আধার। এ নদীর পানি থেকে গোপালগঞ্জ শহরের অন্তত ১ লাখ মানুষ উপকৃত হবেন।
শনিবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২২
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিতা মধুমতি নদী খনন কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। এরমধ্য দিয়ে এ নদীর প্রাণ ফিরছে।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে শহরের গেটপাড়া এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা।
এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফইজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, সিনিয়র সহসভাপতি শেখ মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. উসমান গনি, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিলন সাহাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফইজুর রহমান বলেন, মধুমতী নদীর দীর্ঘ সাড়ে ৮ কিলোমিটার এলাকা খনন করা হবে। খননের মাধ্যমে নদীটির পলিমাটি অপসারণ করা হবে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, শুস্ক মৌসুমের শুরতে শহরের প্রাণ মধুমতী নদী পলিতে ভরাট হয়ে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। পানি প্রবাহ সচল, মৎস্য ও নদীর জীববৈচিত্র সংরক্ষণের উদ্দেশে খনন কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। দ্রুত মখনন কাজ সম্পন্ন করে বোরো মৌসুমে নদী তীরের ১০ হাজার হেক্টর জমি সেচের আওতায় আনা হবে। মধুমতী নদী প্রাণ ফেরাতেই এ কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। এটি পানি ধরে রাখার একটি বড় আধার। এ নদীর পানি থেকে গোপালগঞ্জ শহরের অন্তত ১ লাখ মানুষ উপকৃত হবেন।