বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় মধু বাগচী (৩৫) কে হত্যার ঘটনায় জড়িত কে সনাক্ত করে মামলা হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারে নাই। পুলিশ বলছে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। চাঞ্চল্যকর এ হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার বাদী নিহতের ভাই বারিন বাগচী বলেন, পার্শ্ববর্তি সাতবাড়িয়া গ্রামের বাবুল ফরাজী মধু বাগচীর স্ত্রীকে প্রায় উক্তাক্ত করত। এতে বাধা দেয়ায় বাবুল ফরাজী ক্ষিপ্ত হয়ে শনিবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর আমাদের বসত বাড়ীতে এসে ভাই মধু বাগচীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় পরের দিন বাবুল ফরাজি কে প্রধান আসামী করে আজ্ঞাত আরো ২/৩ জনের বিরুদ্ধে ফকিরহাট মডেল থানায় একটি মামলা করি। এরপর ৩ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ ঘাতকদের আটক করতে পারে নাই। উল্লেখ্য, ফকিরহাট উপজেলার হোসলা গ্রামের মৃত মুকুন্দ বাগচীর ছেলে মধু বাগচী কে শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ীতেই কুপিয়ে হত্যা করে দুবৃর্ত্তরা।
বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় মধু বাগচী (৩৫) কে হত্যার ঘটনায় জড়িত কে সনাক্ত করে মামলা হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারে নাই। পুলিশ বলছে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। চাঞ্চল্যকর এ হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার বাদী নিহতের ভাই বারিন বাগচী বলেন, পার্শ্ববর্তি সাতবাড়িয়া গ্রামের বাবুল ফরাজী মধু বাগচীর স্ত্রীকে প্রায় উক্তাক্ত করত। এতে বাধা দেয়ায় বাবুল ফরাজী ক্ষিপ্ত হয়ে শনিবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর আমাদের বসত বাড়ীতে এসে ভাই মধু বাগচীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় পরের দিন বাবুল ফরাজি কে প্রধান আসামী করে আজ্ঞাত আরো ২/৩ জনের বিরুদ্ধে ফকিরহাট মডেল থানায় একটি মামলা করি। এরপর ৩ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ ঘাতকদের আটক করতে পারে নাই। উল্লেখ্য, ফকিরহাট উপজেলার হোসলা গ্রামের মৃত মুকুন্দ বাগচীর ছেলে মধু বাগচী কে শনিবার সন্ধ্যায় বাড়ীতেই কুপিয়ে হত্যা করে দুবৃর্ত্তরা।