নেত্রকোনার দুর্গাপুরে ভিপি মোকদ্দমাভূক্ত সম্পত্তি দখলের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে দুর্গাপুর পৌরসভাধীন চকলেংগুরা গ্রামের মৃত জমির মড়লের ছেলে মো. নয়ন মিয়া ও তার স্ত্রী মোছা. মানছুরা বেগমের বিরুদ্ধে। একই গ্রামের মৃত আমছর আলীর ছেলে মো. আহাম্মদ আলী গত ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবর এই লিখিত অভিযোগ করেন। এর অনুলিপি দেন নির্বাহী কর্মকর্তা দুর্গাপুর,সহকারী কমিশনার (ভূমি) দুর্গাপুর ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দুর্গাপুর সদর। অভিযোগে জানা যায়, মৃত আমছর আলীর ছেলে মো.আহাম্মদ আলী ১৯৮০ সনের ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখ ১৩৬৯ স্মারকের আদেশমূলে এস.এ খতিয়ান ৬৬৩,১৮৯২ দাগে ৩২ শতাংশ। এস.এ খতিয়ান ৪৪৭,১৮৬৯ দাগে ৬ শতাংশ। ১৮৮৫ দাগে ১২ শতাংশ ও ১৮৯১ দাগে ১৫ শতাংশ মোট ৬৫ শতাংশ ভূমি সরকারের কাছ থেকে লিজপ্রাপ্ত হন, যার মোকদ্দমা নং ২৮১/৬৮-৬৯। উক্ত ভূমি লিজ প্রাপ্তি হওয়ার পর থেকেই অর্থাৎ ৪২ বছর যাবত প্রতি বছর ডিসিআর প্রাপ্ত হয়ে আসছেন আহাম্মদ আলী। এই জমি দখলে নেয়ার জন্যে অপর একটিমহল উঠে পরে লেগেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ওয়ারিশান দাবি করে ঐ জমি দখলের চেষ্টা চালায় এবং আমার নিকট টাকা দাবি করে। আমি অপারগতা স্বীকার করলে তারা আমার লিজ নেওয়া সম্পতির বেড়া ভাঙ্গিয়া ও সীমানা খুঁটি উপড়ে নিয়া যায়। এই অবস্থায় ঐ দম্পত্তির ইন্দনে ও প্রত্যক্ষ সহায়তায় ঐ জমিতে এই গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর পুত্রদ্বয় আলমগীর মীর্ধা,ফরহাদ মীর্ধা ও খলিল মীর্ধার মাধ্যমে রাতের অন্ধকারে সরকারী সম্পত্তিতে চালাঘর উত্তোলন করে দখল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। চাঁদা দাবির বিষয়ে নয়ন দম্পত্তি বলেন এ অভিযোগ আদৌ সত্য নয়, এটি মিথ্যা ও অযৌক্তিক দাবি। এ বিষয়ে গত ২০ জানুয়ারী ২২ বৃহস্পতিবার দুর্গাপুর থানা ওসি বরাবর অভিযোগ করেন আহাম্মদ আলী। রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আরিফুল ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন সরকারের জমি যাকে লিজ দেওয়া হয়েছে সন সন খাজনাদি পরিশোধ থাকলে তিনিই জমির অস্থায়ী মালিক, এখানে অন্যের দখল চেষ্টা বা মালিকানা বা ওয়ারিশান দাবি করার কোন সুযোগ নেই। ঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য লোক পাঠিয়ে খবর দিয়েছি, তাছাড়া শনিবার (২২ জানুয়ারি) সারে ১২টার দিকে আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে চালাঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য মৌখিকভাবে চুড়ান্ত বার্তা দিয়ে এসেছি। অপরদিকে নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজীব-উল আহসান বলেন, বিষয়টি আমি অবগত আছি, যেহেতু এটি সরকারের সম্পত্তি সেহেতু লিজগ্রহীতার পক্ষে অবস্থান নিয়ে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।
বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে ভিপি মোকদ্দমাভূক্ত সম্পত্তি দখলের চেষ্টা ও চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে দুর্গাপুর পৌরসভাধীন চকলেংগুরা গ্রামের মৃত জমির মড়লের ছেলে মো. নয়ন মিয়া ও তার স্ত্রী মোছা. মানছুরা বেগমের বিরুদ্ধে। একই গ্রামের মৃত আমছর আলীর ছেলে মো. আহাম্মদ আলী গত ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরাবর এই লিখিত অভিযোগ করেন। এর অনুলিপি দেন নির্বাহী কর্মকর্তা দুর্গাপুর,সহকারী কমিশনার (ভূমি) দুর্গাপুর ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দুর্গাপুর সদর। অভিযোগে জানা যায়, মৃত আমছর আলীর ছেলে মো.আহাম্মদ আলী ১৯৮০ সনের ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখ ১৩৬৯ স্মারকের আদেশমূলে এস.এ খতিয়ান ৬৬৩,১৮৯২ দাগে ৩২ শতাংশ। এস.এ খতিয়ান ৪৪৭,১৮৬৯ দাগে ৬ শতাংশ। ১৮৮৫ দাগে ১২ শতাংশ ও ১৮৯১ দাগে ১৫ শতাংশ মোট ৬৫ শতাংশ ভূমি সরকারের কাছ থেকে লিজপ্রাপ্ত হন, যার মোকদ্দমা নং ২৮১/৬৮-৬৯। উক্ত ভূমি লিজ প্রাপ্তি হওয়ার পর থেকেই অর্থাৎ ৪২ বছর যাবত প্রতি বছর ডিসিআর প্রাপ্ত হয়ে আসছেন আহাম্মদ আলী। এই জমি দখলে নেয়ার জন্যে অপর একটিমহল উঠে পরে লেগেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ওয়ারিশান দাবি করে ঐ জমি দখলের চেষ্টা চালায় এবং আমার নিকট টাকা দাবি করে। আমি অপারগতা স্বীকার করলে তারা আমার লিজ নেওয়া সম্পতির বেড়া ভাঙ্গিয়া ও সীমানা খুঁটি উপড়ে নিয়া যায়। এই অবস্থায় ঐ দম্পত্তির ইন্দনে ও প্রত্যক্ষ সহায়তায় ঐ জমিতে এই গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর পুত্রদ্বয় আলমগীর মীর্ধা,ফরহাদ মীর্ধা ও খলিল মীর্ধার মাধ্যমে রাতের অন্ধকারে সরকারী সম্পত্তিতে চালাঘর উত্তোলন করে দখল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। চাঁদা দাবির বিষয়ে নয়ন দম্পত্তি বলেন এ অভিযোগ আদৌ সত্য নয়, এটি মিথ্যা ও অযৌক্তিক দাবি। এ বিষয়ে গত ২০ জানুয়ারী ২২ বৃহস্পতিবার দুর্গাপুর থানা ওসি বরাবর অভিযোগ করেন আহাম্মদ আলী। রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আরিফুল ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন সরকারের জমি যাকে লিজ দেওয়া হয়েছে সন সন খাজনাদি পরিশোধ থাকলে তিনিই জমির অস্থায়ী মালিক, এখানে অন্যের দখল চেষ্টা বা মালিকানা বা ওয়ারিশান দাবি করার কোন সুযোগ নেই। ঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য লোক পাঠিয়ে খবর দিয়েছি, তাছাড়া শনিবার (২২ জানুয়ারি) সারে ১২টার দিকে আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে চালাঘর সরিয়ে নেওয়ার জন্য মৌখিকভাবে চুড়ান্ত বার্তা দিয়ে এসেছি। অপরদিকে নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজীব-উল আহসান বলেন, বিষয়টি আমি অবগত আছি, যেহেতু এটি সরকারের সম্পত্তি সেহেতু লিজগ্রহীতার পক্ষে অবস্থান নিয়ে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।