বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) একজন ব্যক্তির শরীরে বিশ্বব্যাপী নতুন আতঙ্ক হিসেবে ছড়িয়ে পড়া মাংকিপক্স শনাক্ত হয়েছে বলে তথ্য ছড়িয়েছে বিভিন্ন মাধ্যমে। তবে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ বলছে, তথ্যটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও গুজব। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কেউ প্রতিষ্ঠানটির নাম ব্যবহার করে এমন কাজ করেছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ মে) প্রতিষ্ঠানটি মাংকিপক্স নিয়ে সচেতনতামূলক সেমিনার করবে বলেও জানিয়েছে।
সোমবার (২৩ মে) বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ ও হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নজরুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে কোনো রোগী ভর্তি হলে তার তথ্য আমার কাছে আসবেই। আমার কাছে যতটুকু তথ্য আছে, তাতে মাংকিপক্সে আক্রান্ত কোনো রোগী আমাদের এখানে ভর্তি হয়নি।
তিনি বলেন, আমাদের হাসপাতাল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে সতর্ক থাকা হচ্ছে। বিকেল থেকে অনেকেই মাংকিপক্স রোগী শনাক্তের বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। পরে আমরা জানতে পেরেছি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কে বা কারা এমন গুজব ছড়িয়েছে।
অন্যদিকে ভাইরাসটির সংক্রমণ প্রতিরোধে গত শনিবার (২১ মে) দেশের প্রতিটি বন্দরে সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সেদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, এয়ারপোর্ট, ল্যান্ড পোর্টসহ সমস্ত পোস্টগুলোকে আমরা সতর্ক থাকতে বলেছি। সন্দেহভাজন কেউ এলে যেন তাকে চিহ্নিত করা যায় এবং অতিদ্রুত যেন তাকে সংক্রমণ ব্যাধি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
নাজমুল ইসলাম বলেন, মাঙ্কিপক্স নিয়ে আমাদের এতো আতঙ্কিত হওয়ার সুযোগ নেই। আমরা ভাইরাসটির সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা সারাবিশ্ব থেকেই তথ্য-উপাত্ত নেব এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যা ব্যবস্থা নেওয়ার সেটি আমরা নেব।
সোমবার, ২৩ মে ২০২২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) একজন ব্যক্তির শরীরে বিশ্বব্যাপী নতুন আতঙ্ক হিসেবে ছড়িয়ে পড়া মাংকিপক্স শনাক্ত হয়েছে বলে তথ্য ছড়িয়েছে বিভিন্ন মাধ্যমে। তবে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ বলছে, তথ্যটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও গুজব। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কেউ প্রতিষ্ঠানটির নাম ব্যবহার করে এমন কাজ করেছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ মে) প্রতিষ্ঠানটি মাংকিপক্স নিয়ে সচেতনতামূলক সেমিনার করবে বলেও জানিয়েছে।
সোমবার (২৩ মে) বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ ও হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নজরুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে কোনো রোগী ভর্তি হলে তার তথ্য আমার কাছে আসবেই। আমার কাছে যতটুকু তথ্য আছে, তাতে মাংকিপক্সে আক্রান্ত কোনো রোগী আমাদের এখানে ভর্তি হয়নি।
তিনি বলেন, আমাদের হাসপাতাল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে সতর্ক থাকা হচ্ছে। বিকেল থেকে অনেকেই মাংকিপক্স রোগী শনাক্তের বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। পরে আমরা জানতে পেরেছি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কে বা কারা এমন গুজব ছড়িয়েছে।
অন্যদিকে ভাইরাসটির সংক্রমণ প্রতিরোধে গত শনিবার (২১ মে) দেশের প্রতিটি বন্দরে সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সেদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, এয়ারপোর্ট, ল্যান্ড পোর্টসহ সমস্ত পোস্টগুলোকে আমরা সতর্ক থাকতে বলেছি। সন্দেহভাজন কেউ এলে যেন তাকে চিহ্নিত করা যায় এবং অতিদ্রুত যেন তাকে সংক্রমণ ব্যাধি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
নাজমুল ইসলাম বলেন, মাঙ্কিপক্স নিয়ে আমাদের এতো আতঙ্কিত হওয়ার সুযোগ নেই। আমরা ভাইরাসটির সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা সারাবিশ্ব থেকেই তথ্য-উপাত্ত নেব এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যা ব্যবস্থা নেওয়ার সেটি আমরা নেব।