করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশে এখন পর্যন্ত টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন প্রায় এক কোটি ৪৩ লাখ মানুষ। এর মধ্যে সোমবার (২৩ মে) সারা দেশে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৮২২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেছেন অধিদপ্তরের মেনেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৭০১ জন। এছাড়া দুই ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ১১ কোটি ৭২ লাখ ২৭ হাজার ৭৪ জন মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন এক কোটি ৪২ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭৪ জন।
এতে আরও বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় (রোববার) সারা দেশে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে ৭ হাজার ৫৬৯ জনকে, দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৬১ হাজার ৬৪ জনকে। এছাড়া এ সময়ে বুস্টার ডোজ দেয়া হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৮২২ জনকে। এগুলো দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা।
গত ১ নভেম্বর বাংলাদেশে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৫০১ জনকে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে এক কোটি ৫৯ লাখ ১৫ হাজার ১২৬ জনকে।
অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশে এ পর্যন্ত ২ লাখ ২৪ হাজার ৪৪৫ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন।
মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশে এখন পর্যন্ত টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন প্রায় এক কোটি ৪৩ লাখ মানুষ। এর মধ্যে সোমবার (২৩ মে) সারা দেশে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৮২২ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেছেন অধিদপ্তরের মেনেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৭০১ জন। এছাড়া দুই ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ১১ কোটি ৭২ লাখ ২৭ হাজার ৭৪ জন মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন এক কোটি ৪২ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭৪ জন।
এতে আরও বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় (রোববার) সারা দেশে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে ৭ হাজার ৫৬৯ জনকে, দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৬১ হাজার ৬৪ জনকে। এছাড়া এ সময়ে বুস্টার ডোজ দেয়া হয়েছে এক লাখ ২৮ হাজার ৮২২ জনকে। এগুলো দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা।
গত ১ নভেম্বর বাংলাদেশে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৫০১ জনকে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে এক কোটি ৫৯ লাখ ১৫ হাজার ১২৬ জনকে।
অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশে এ পর্যন্ত ২ লাখ ২৪ হাজার ৪৪৫ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন।