এসএসসি পরীক্ষার্থীকে রক্তাক্ত
ছাগলে ক্ষেত খাওয়াকে কেন্দ্র করে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে দা দিয়ে জখম করায় প্রতিবেশি বখাটে মুন্নার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে বিপাকে শিক্ষার্থীর বাবা ও তার পরিবার। ঘটনার তিনদিন পর আসামীকেই স্বাক্ষী করে ভিকটিমসহ পরিবারের বিরুদ্ধে হামলা লুটপাটের অভিযোগ সাজিয়ে আদালতে উল্টো মামলা দায়ের করেছেন আসামীর বাবা। বাদী পুরুষ হলেও আমলী আদালতে করা মামলার এজাহারে রয়েছে নারীর ভাষ্য।
এদিকে চলতি এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি (টেষ্ট) পরীক্ষা দিতে পারছেনা আহত তাছলিমা। অন্যদিকে হত্যার হুমকিসহ ভয়ভীতি দেখাচ্ছে পরিবারটিকে। এমন ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। জানা গেছে, আর একটু হলেই চোখটা নষ্ট হয়ে যেতো মোহনগঞ্জ উপজেলার রামজীবনপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে তাছলিমা আক্তারের। চলতি টেস্ট পরীক্ষার একটিতে অংশ নিলেও বাকি পরীক্ষার দিনগুলো কাটছে হাসপাতালের বিছানায় শুয়েই। করোনায় দুবছর পিছিয়ে এবার ওই গ্রামের খান বাহাদুর বীর উদ্দিন খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে প্রস্ততি নিচ্ছিল তাছলিমা।
কিন্তু (১৯ মে) বৃহস্পতিবার প্রথম পরীক্ষা দেয়ার পর শুক্রবার (২০ মে) পাশের বাড়ির সারোয়ার জাহান (তাইজ্জুত) মিয়ার জমিতে তাদের একটি ছাগল চলে যায়। ছাগলটিকে জমির মালিকের ছেলে মুন্না মিয়া ধরে নেয় তাদের বাড়িতে। এটি বাচ্চা জন্ম দিলে মুন্নার মায়ের খবরেই আনতে যায় তাছলিমা। আর সেই আনতে যাওয়াই কাল হলো মেয়েটির। ছাগল ও বাচ্চা নিয়ে আসার পথে মুন্নার সঙ্গে বাকবিতন্ডার জেরে মুন্না মারধরসহ দা দিয়ে কুপ দেয় মেয়েটির কপালে।
এসএসসি পরীক্ষার্থীকে রক্তাক্ত
শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২
ছাগলে ক্ষেত খাওয়াকে কেন্দ্র করে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে দা দিয়ে জখম করায় প্রতিবেশি বখাটে মুন্নার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে বিপাকে শিক্ষার্থীর বাবা ও তার পরিবার। ঘটনার তিনদিন পর আসামীকেই স্বাক্ষী করে ভিকটিমসহ পরিবারের বিরুদ্ধে হামলা লুটপাটের অভিযোগ সাজিয়ে আদালতে উল্টো মামলা দায়ের করেছেন আসামীর বাবা। বাদী পুরুষ হলেও আমলী আদালতে করা মামলার এজাহারে রয়েছে নারীর ভাষ্য।
এদিকে চলতি এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি (টেষ্ট) পরীক্ষা দিতে পারছেনা আহত তাছলিমা। অন্যদিকে হত্যার হুমকিসহ ভয়ভীতি দেখাচ্ছে পরিবারটিকে। এমন ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। জানা গেছে, আর একটু হলেই চোখটা নষ্ট হয়ে যেতো মোহনগঞ্জ উপজেলার রামজীবনপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে তাছলিমা আক্তারের। চলতি টেস্ট পরীক্ষার একটিতে অংশ নিলেও বাকি পরীক্ষার দিনগুলো কাটছে হাসপাতালের বিছানায় শুয়েই। করোনায় দুবছর পিছিয়ে এবার ওই গ্রামের খান বাহাদুর বীর উদ্দিন খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে প্রস্ততি নিচ্ছিল তাছলিমা।
কিন্তু (১৯ মে) বৃহস্পতিবার প্রথম পরীক্ষা দেয়ার পর শুক্রবার (২০ মে) পাশের বাড়ির সারোয়ার জাহান (তাইজ্জুত) মিয়ার জমিতে তাদের একটি ছাগল চলে যায়। ছাগলটিকে জমির মালিকের ছেলে মুন্না মিয়া ধরে নেয় তাদের বাড়িতে। এটি বাচ্চা জন্ম দিলে মুন্নার মায়ের খবরেই আনতে যায় তাছলিমা। আর সেই আনতে যাওয়াই কাল হলো মেয়েটির। ছাগল ও বাচ্চা নিয়ে আসার পথে মুন্নার সঙ্গে বাকবিতন্ডার জেরে মুন্না মারধরসহ দা দিয়ে কুপ দেয় মেয়েটির কপালে।