মনোহরদীর চরমান্দালীয়া ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সৃষ্ট এক সংঘাতে ১৫ কর্মী সমর্থক আহত ও ১০টি হোন্ডা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২৭ মে) রাতে চরমান্দালীয়া ইউপির নৌকার প্রার্থী ও এক বিদ্রোহী প্রার্থীর মধ্যে এ সংঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ইউনিয়নের সমেদ চান্দের বাজার সংলগ্ন স্থানে নৌকা প্রার্থী আব্দুল কাদির ও বিদ্রোহী প্রার্থী আনিস উদ্দীন শাহীনের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘাত ঘটেছে। এতে ৪টি ককটেল বিস্ফোরিত হয় ও বৈঠা দা লাঠিসোটা নিয়ে পরস্পর পরস্পরের উপর ঝাপিয়ে পড়ে।
বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনের কর্মী সমর্থকদের অভিযোগ, তাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানস্থলে নৌকা প্রার্থী আব্দুল কাদিরের সমর্থকরা হামলা চালিয়েছেন। এতে তাদের ১৫ কর্মী সমর্থক আহত ও কমপক্ষে ১০টি হোন্ডা ভাংচুর করা হয়েছে।
নৌকার প্রার্থী ও চরমান্দালীয়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, তার কর্মী সমর্থকদের উপর বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনের লোকজন ৪টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সংঘর্ষের সূচনা করেছে।
বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনকে বারবার ফোন করেও তার বক্তব্য নেয়া যায়নি। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ ব্যাপারে রামপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম জানান, দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের মধ্যে কিছুটা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩-৪ জন সামান্য আহত ও ৩টি হোন্ডা ভাংচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি এলাকায় পুলিশ নিয়ে টহলে আছেন।
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
মনোহরদীর চরমান্দালীয়া ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সৃষ্ট এক সংঘাতে ১৫ কর্মী সমর্থক আহত ও ১০টি হোন্ডা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২৭ মে) রাতে চরমান্দালীয়া ইউপির নৌকার প্রার্থী ও এক বিদ্রোহী প্রার্থীর মধ্যে এ সংঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ইউনিয়নের সমেদ চান্দের বাজার সংলগ্ন স্থানে নৌকা প্রার্থী আব্দুল কাদির ও বিদ্রোহী প্রার্থী আনিস উদ্দীন শাহীনের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘাত ঘটেছে। এতে ৪টি ককটেল বিস্ফোরিত হয় ও বৈঠা দা লাঠিসোটা নিয়ে পরস্পর পরস্পরের উপর ঝাপিয়ে পড়ে।
বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনের কর্মী সমর্থকদের অভিযোগ, তাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানস্থলে নৌকা প্রার্থী আব্দুল কাদিরের সমর্থকরা হামলা চালিয়েছেন। এতে তাদের ১৫ কর্মী সমর্থক আহত ও কমপক্ষে ১০টি হোন্ডা ভাংচুর করা হয়েছে।
নৌকার প্রার্থী ও চরমান্দালীয়া ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল কাদির এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, তার কর্মী সমর্থকদের উপর বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনের লোকজন ৪টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সংঘর্ষের সূচনা করেছে।
বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনকে বারবার ফোন করেও তার বক্তব্য নেয়া যায়নি। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ ব্যাপারে রামপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম জানান, দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের মধ্যে কিছুটা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩-৪ জন সামান্য আহত ও ৩টি হোন্ডা ভাংচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি এলাকায় পুলিশ নিয়ে টহলে আছেন।