রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ৭ বছরের এক শিশু ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে কালাম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তিনি গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের হাচেন মোল্লার পাড়া গ্রামের ছবুরউদ্দিন শেখের ছেলে।
ধর্ষিত শিশুর বাবা জানান, তিনি পেশায় একজন রিকশাচালক। সংসারে একটু সচ্ছলতার জন্য তার স্ত্রী প্রবাসে গৃহকর্মীর কাজ করে। বাড়িতে তার শিশু কন্যা একা থাকার সুযোগে গত ২৮ এপ্রিল স্থানীয় কালাম শেখ তার কন্যাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ সময় তার কন্যার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে কালাম শেখ পালিয়ে যায় এবং তার শিশু কন্যা অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রতিবেশীরাই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কিছুটা সুস্থ্য করে। পরে গত ১২ মে তার শিশু কন্যা আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। সেখান থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
চিকিৎসার পর তার শিশু কন্যা সুস্থ হওয়ার পর তার কাছে ঘটনা শুনে তিনি গোয়ালন্দ ঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যান। কিন্তু থানা থেকে তাকে পরামর্শ দেয়া হয় রাজবাড়ীর আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য। এ পরিস্থিতিতে তিনি গত ১৭ মে রাজবাড়ীর আদালতে কালাম শেখের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেন। তিনি অভিযোগ করেন, মামলা দায়েরের ১০ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি (ভারপ্রাপ্ত) এসআই ইমামুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, আদালতের আদেশে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় যথাযথ ধারায় মামলা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আসামিকে গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা অব্যাহত আছে।
শনিবার, ২৮ মে ২০২২
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে ৭ বছরের এক শিশু ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে কালাম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তিনি গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের হাচেন মোল্লার পাড়া গ্রামের ছবুরউদ্দিন শেখের ছেলে।
ধর্ষিত শিশুর বাবা জানান, তিনি পেশায় একজন রিকশাচালক। সংসারে একটু সচ্ছলতার জন্য তার স্ত্রী প্রবাসে গৃহকর্মীর কাজ করে। বাড়িতে তার শিশু কন্যা একা থাকার সুযোগে গত ২৮ এপ্রিল স্থানীয় কালাম শেখ তার কন্যাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ সময় তার কন্যার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে কালাম শেখ পালিয়ে যায় এবং তার শিশু কন্যা অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রতিবেশীরাই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কিছুটা সুস্থ্য করে। পরে গত ১২ মে তার শিশু কন্যা আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। সেখান থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
চিকিৎসার পর তার শিশু কন্যা সুস্থ হওয়ার পর তার কাছে ঘটনা শুনে তিনি গোয়ালন্দ ঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যান। কিন্তু থানা থেকে তাকে পরামর্শ দেয়া হয় রাজবাড়ীর আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য। এ পরিস্থিতিতে তিনি গত ১৭ মে রাজবাড়ীর আদালতে কালাম শেখের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেন। তিনি অভিযোগ করেন, মামলা দায়েরের ১০ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি (ভারপ্রাপ্ত) এসআই ইমামুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, আদালতের আদেশে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় যথাযথ ধারায় মামলা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আসামিকে গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা অব্যাহত আছে।