বরফ দিয়ে লাশ সংরক্ষণ
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের লাশ সংরক্ষণের জন্য থাকা ফ্রিজটি ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়েছে। ফলে ফ্রিজের কাজ এখন বরফ দিয়ে চালানো হচ্ছে।
রবিবার (২৯ মে) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে দেখা যায়, লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন বেশ কয়েকজন স্বজন। প্রতিবেদককে নুর আহমেদ নামে একজন জানান, উখিয়া থেকে এসেছেন তিনি। ভাগিনার লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। কিন্তু মর্গে ময়নাতদন্তের সময় শেষ হওয়ায় মরদেহ রেখে বাসায় চলে যেতে হয়। তিনি বলেন, শুনেছি মর্গের ফ্রিজ ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। তাই আমার ভাগিনার লাশের জন্য মর্গের লোকদের ১৫০০ টাকা দিয়েছি। শুধু বরফ দিয়ে লাশটা রাখার জন্য।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে কাজ করা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মী জানান, মর্গে ফ্রিজ একটা। ড্রয়ার আছে ১২টা। কোন কোন দিন অনেক লাশ মর্গে আসে। কষ্ট করে ফ্রিজে রাখতাম। কিন্তু ১০ দিন ধরে ফ্রিজটি নষ্ট হয়েছে। বর্তমানে তিনটি লাশ আছে মর্গে। এদের তিনটি প্রায় পঁচে গেছে।
এনিয়ে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আশিকুর রহমান জানান, বিকল যন্ত্র ঠিক করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে প্রকৌশলী আসতে একটু দেরি হচ্ছে।
বরফ দিয়ে লাশ সংরক্ষণ
রোববার, ২৯ মে ২০২২
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের লাশ সংরক্ষণের জন্য থাকা ফ্রিজটি ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়েছে। ফলে ফ্রিজের কাজ এখন বরফ দিয়ে চালানো হচ্ছে।
রবিবার (২৯ মে) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে দেখা যায়, লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন বেশ কয়েকজন স্বজন। প্রতিবেদককে নুর আহমেদ নামে একজন জানান, উখিয়া থেকে এসেছেন তিনি। ভাগিনার লাশের জন্য অপেক্ষা করছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। কিন্তু মর্গে ময়নাতদন্তের সময় শেষ হওয়ায় মরদেহ রেখে বাসায় চলে যেতে হয়। তিনি বলেন, শুনেছি মর্গের ফ্রিজ ১০ দিন ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। তাই আমার ভাগিনার লাশের জন্য মর্গের লোকদের ১৫০০ টাকা দিয়েছি। শুধু বরফ দিয়ে লাশটা রাখার জন্য।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে কাজ করা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মী জানান, মর্গে ফ্রিজ একটা। ড্রয়ার আছে ১২টা। কোন কোন দিন অনেক লাশ মর্গে আসে। কষ্ট করে ফ্রিজে রাখতাম। কিন্তু ১০ দিন ধরে ফ্রিজটি নষ্ট হয়েছে। বর্তমানে তিনটি লাশ আছে মর্গে। এদের তিনটি প্রায় পঁচে গেছে।
এনিয়ে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আশিকুর রহমান জানান, বিকল যন্ত্র ঠিক করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে প্রকৌশলী আসতে একটু দেরি হচ্ছে।