সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক সীমিত এবং পর্যটকদের রেজিষ্ট্রেশন সিস্টেম চালু করলে কক্সবাজারে পর্যটন শিল্পে ব্যাপক ক্ষতির আশংকা প্রকাশ করেছেন সেন্টমার্টিন দ্বীপে চলাচলকারী জাহাজ মালিকদের সংগঠন সী ক্রুজ অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশন।
বুধবার (২২ জুন) দুপুরে কক্সবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় পরিবেশ সংরক্ষণের নামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামনের পর্যটন মওসুমে সেন্টমার্টিন্স দ্বীপে প্রতিদিন মাত্র ৯ শত জন পর্যটক এবং পর্যটকদের রেজিষ্ট্রেশন সিস্টেম চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে মারাত্মক প্রভাব পড়বে। সেন্টমার্টিন দ্বীপের ১০ হাজার বাসিন্দা বেকারত্বের শিকার হবে। সংবাদ সম্মেলনে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ সীমিত না করে জীব বৈচিত্র ও প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রেখে দেশি বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ নিশ্চিতে নীতিমালা প্রনয়নের জন্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) সভাপতি আনোয়ার কামাল, কলাতলী মেরিন ড্রাইভ হোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান, কেয়ারি কক্সবাজার অফিসের ইনচার্জ নুর মোহাম্মদ ছিদ্দিকী, সেন্টমার্টিন হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম জিহাদি, যাত্রী পরিবহন বোট মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ প্রমুখ।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে স্কোয়াব সভাপতি তোফায়েল আহমেদ বলেন, পর্যটন এবং পরিবেশ দুইটাকেই সমন্বয় রেখে কাজ করতে হবে।প্রধানমন্ত্রীকে ভুল তথ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই খাতকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চলছে। পর্যটন বাঁচলে কক্সবাজার বাঁচবে। পর্যটক সীমিতকরণ কোন প্রতিকার নয়।
উল্লেখ্য, নিবন্ধন সাপেক্ষে মাত্র ৯০০ যাত্রী সেন্টমার্টিন যেতে পারবে। রাত্রি যাপন করবে নাকি ডে-লং সফর, সে জন্য গুনতে হবে নির্ধারিত ফি। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
বুধবার, ২২ জুন ২০২২
সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক সীমিত এবং পর্যটকদের রেজিষ্ট্রেশন সিস্টেম চালু করলে কক্সবাজারে পর্যটন শিল্পে ব্যাপক ক্ষতির আশংকা প্রকাশ করেছেন সেন্টমার্টিন দ্বীপে চলাচলকারী জাহাজ মালিকদের সংগঠন সী ক্রুজ অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশন।
বুধবার (২২ জুন) দুপুরে কক্সবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় পরিবেশ সংরক্ষণের নামে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সামনের পর্যটন মওসুমে সেন্টমার্টিন্স দ্বীপে প্রতিদিন মাত্র ৯ শত জন পর্যটক এবং পর্যটকদের রেজিষ্ট্রেশন সিস্টেম চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পে মারাত্মক প্রভাব পড়বে। সেন্টমার্টিন দ্বীপের ১০ হাজার বাসিন্দা বেকারত্বের শিকার হবে। সংবাদ সম্মেলনে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ সীমিত না করে জীব বৈচিত্র ও প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রেখে দেশি বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ নিশ্চিতে নীতিমালা প্রনয়নের জন্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) সভাপতি আনোয়ার কামাল, কলাতলী মেরিন ড্রাইভ হোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান, কেয়ারি কক্সবাজার অফিসের ইনচার্জ নুর মোহাম্মদ ছিদ্দিকী, সেন্টমার্টিন হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম জিহাদি, যাত্রী পরিবহন বোট মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ প্রমুখ।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে স্কোয়াব সভাপতি তোফায়েল আহমেদ বলেন, পর্যটন এবং পরিবেশ দুইটাকেই সমন্বয় রেখে কাজ করতে হবে।প্রধানমন্ত্রীকে ভুল তথ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই খাতকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা চলছে। পর্যটন বাঁচলে কক্সবাজার বাঁচবে। পর্যটক সীমিতকরণ কোন প্রতিকার নয়।
উল্লেখ্য, নিবন্ধন সাপেক্ষে মাত্র ৯০০ যাত্রী সেন্টমার্টিন যেতে পারবে। রাত্রি যাপন করবে নাকি ডে-লং সফর, সে জন্য গুনতে হবে নির্ধারিত ফি। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।