কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্বৃত্তদের গুলিতে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। গত এক সপ্তাহ আগেও রোহিঙ্গা দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলিতে একজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছিল।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বালুখালী মধুর ছড়া এলাকার ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাইমুল হক।
নিহতের নাম মোহাম্মদ শাহ (৪০)। তিনি এএইচ-৮৪ ব্লকের আব্দুল্লাহর ছেলে। এ নিয়ে চলতি মাসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলো।
পুলিশ জানায়, একদল দুর্বৃত্ত শাহ আলমকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবৃদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয় ওই ব্যাক্তি। পরে তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মৃত্যু হয়।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী জানান, খবর পেয়ে থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। কে কারা তাকে খুন করেছে তা তদন্ত করা হচ্ছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
গত এক সপ্তাহ আগে রোহিঙ্গা দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে মুন্না বাহিনীর গুলিতে আরসা সদস্য নিহত হয় বলে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন জানায়। গত ১৫ জুন কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে সি-ব্লকে ওই ঘটনা ঘটে।
ওই সময় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) জানায়, কুতুপালং লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারো আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মো. সেলিম (৩০) নামের একজনবে গুলি করে হত্যা করেছে মুন্না গ্রুপের সন্ত্রাসীরা। তিনি আরসার সদস্য হিসেবে পরিচিত।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্বৃত্তদের গুলিতে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। গত এক সপ্তাহ আগেও রোহিঙ্গা দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলিতে একজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছিল।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বালুখালী মধুর ছড়া এলাকার ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাইমুল হক।
নিহতের নাম মোহাম্মদ শাহ (৪০)। তিনি এএইচ-৮৪ ব্লকের আব্দুল্লাহর ছেলে। এ নিয়ে চলতি মাসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলো।
পুলিশ জানায়, একদল দুর্বৃত্ত শাহ আলমকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবৃদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয় ওই ব্যাক্তি। পরে তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মৃত্যু হয়।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী জানান, খবর পেয়ে থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। কে কারা তাকে খুন করেছে তা তদন্ত করা হচ্ছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
গত এক সপ্তাহ আগে রোহিঙ্গা দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে মুন্না বাহিনীর গুলিতে আরসা সদস্য নিহত হয় বলে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন জানায়। গত ১৫ জুন কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে সি-ব্লকে ওই ঘটনা ঘটে।
ওই সময় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) জানায়, কুতুপালং লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারো আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মো. সেলিম (৩০) নামের একজনবে গুলি করে হত্যা করেছে মুন্না গ্রুপের সন্ত্রাসীরা। তিনি আরসার সদস্য হিসেবে পরিচিত।