নাটোরের সিংড়ায় বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশু গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি মো. শিমুলকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। রোববার (২৬ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বড় চৌগ্রাম বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। শিমুল উপজেলার সাঐল বুদার বাজার এলাকার মো. জালালের ছেলে।
সোমবার (২৭ জুন) সকাল ১০টায় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফরহাদ হোসেন বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রোববার সন্ধ্যায় প্রতিবন্ধী শিশুকে গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি শিমুলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিমুল ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। তাকে সিংড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর এক প্রতিবন্ধী শিশুকে স্থানীয় ইসলামী জালসা শোনার কথা বলে শিমুল বাড়িতে নিয়ে আসে এবং তার শয়নকক্ষে নিয়ে শিশুকে জোরপূর্বক পালাক্রমে ধর্ষণ করে। কয়েক মাস পর শিশুটির পরিবার তার শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করলে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় এবং ডাক্তার শিশুকে সাড়ে তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানান। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী শিশুর বোন বাদী হয়ে সিংড়া থানায় আসামিদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকে শিমুল পলাতক ছিল।
সোমবার, ২৭ জুন ২০২২
নাটোরের সিংড়ায় বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশু গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি মো. শিমুলকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। রোববার (২৬ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বড় চৌগ্রাম বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। শিমুল উপজেলার সাঐল বুদার বাজার এলাকার মো. জালালের ছেলে।
সোমবার (২৭ জুন) সকাল ১০টায় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফরহাদ হোসেন বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রোববার সন্ধ্যায় প্রতিবন্ধী শিশুকে গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি শিমুলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিমুল ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। তাকে সিংড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর এক প্রতিবন্ধী শিশুকে স্থানীয় ইসলামী জালসা শোনার কথা বলে শিমুল বাড়িতে নিয়ে আসে এবং তার শয়নকক্ষে নিয়ে শিশুকে জোরপূর্বক পালাক্রমে ধর্ষণ করে। কয়েক মাস পর শিশুটির পরিবার তার শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করলে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় এবং ডাক্তার শিশুকে সাড়ে তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে জানান। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী শিশুর বোন বাদী হয়ে সিংড়া থানায় আসামিদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকে শিমুল পলাতক ছিল।