তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অধিকতর শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে খসড়া সংশোধনী পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের দাবি উঠেছে। একই সঙ্গে আইন বিরোধীতাকারী তামাকজাত পণ্য তৈরিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকলাপের দিকে নজরদারি রাখার কথা বলা হয়েছে। বেসরকারি সংস্থা প্রজ্ঞার আয়োজনে সভায় এমন দাবি উঠেছে অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স- আত্মা। সভায় খসড়া আইন প্রস্তুত করায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ও জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে একইসঙ্গে, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় দ্রুত খসড়া সংশোধনীটি চূড়ান্ত করার আহ্বান জানিয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদের এই সংগঠনটি। মঙ্গলবার (২৮ জুন) আত্মার ভার্চুয়াল সভাটি আয়োজন করা হয়। আত্মার সভায় জানানো হয় খসড়া সংশোধনীতে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি কয়েকটি ধারা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে পাবলিকপ্লেস ও পরিবহনে ধূমপান এলাকা রাখার বিধান বিলুপ্ত করা, বিক্রয়স্থলে তামাকপণ্য বা প্যাকেট বা মোড়ক দৃষ্টির আড়ালে রাখা, তামাক কোম্পানি নিজে বা অন্য কারো মাধ্যমে ‘সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচি’ বা সিএসআর কার্যক্রমে অংশগ্রহণ না করা, ই-সিগারেট, ইলেক্ট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম এবং হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টস (এইচটিপি)সহ সকল ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্টস উৎপাদন, আমদানি ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা; প্যাকেট, মোড়ক বা কৌটা ব্যতীত খুচরা বা খোলা তামাকপণ্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করা; এবং সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তা প্যাকেট, মোড়ক ও কৌটার অন্যূন শতকরা ৯০ ভাগ পরিমাণ জায়গাজুড়ে মুদ্রণ করা অন্যতম।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অধিকতর শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে খসড়া সংশোধনী পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের দাবি উঠেছে। একই সঙ্গে আইন বিরোধীতাকারী তামাকজাত পণ্য তৈরিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকলাপের দিকে নজরদারি রাখার কথা বলা হয়েছে। বেসরকারি সংস্থা প্রজ্ঞার আয়োজনে সভায় এমন দাবি উঠেছে অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স- আত্মা। সভায় খসড়া আইন প্রস্তুত করায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ও জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলকে ধন্যবাদ জানিয়েছে একইসঙ্গে, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় দ্রুত খসড়া সংশোধনীটি চূড়ান্ত করার আহ্বান জানিয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদের এই সংগঠনটি। মঙ্গলবার (২৮ জুন) আত্মার ভার্চুয়াল সভাটি আয়োজন করা হয়। আত্মার সভায় জানানো হয় খসড়া সংশোধনীতে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি কয়েকটি ধারা সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে পাবলিকপ্লেস ও পরিবহনে ধূমপান এলাকা রাখার বিধান বিলুপ্ত করা, বিক্রয়স্থলে তামাকপণ্য বা প্যাকেট বা মোড়ক দৃষ্টির আড়ালে রাখা, তামাক কোম্পানি নিজে বা অন্য কারো মাধ্যমে ‘সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচি’ বা সিএসআর কার্যক্রমে অংশগ্রহণ না করা, ই-সিগারেট, ইলেক্ট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম এবং হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টস (এইচটিপি)সহ সকল ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্টস উৎপাদন, আমদানি ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা; প্যাকেট, মোড়ক বা কৌটা ব্যতীত খুচরা বা খোলা তামাকপণ্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করা; এবং সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তা প্যাকেট, মোড়ক ও কৌটার অন্যূন শতকরা ৯০ ভাগ পরিমাণ জায়গাজুড়ে মুদ্রণ করা অন্যতম।