নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পরিবার চিকিৎসা ব্যায় চালাতে না পারায় অসুস্থ এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। নিহত বিবি কুলসুম (৩৭) উপজেলার ৬নং ধানশালিক ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের দুমকরের বাড়ির ফজল হক আলমগীরের স্ত্রী।
বুধবার (২৯ জুন) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়নের খাস মন্ডলীয়া গ্রামের দুমকরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ধানশালিক ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.মহিউদ্দিন জানান, দীর্ঘ ৪-৫ বছর ধরে কিডনি, জরায়ুসহ,নানা জটিল রোগে ভূগছিলেন গৃহবধূ কুলসুম। তার স্বামী সাধারণ শ্রমিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে। স্বামীও শ্বশুর বাড়ির লোকজন তাদের সম্পত্তি বিক্রি করে কুলসুমের চিকিৎসা খরচ চালিয়ে আসছিল। একপর্যায়ে তাঁর চিকিৎসার খরচ চালাতে পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়ে। বর্তমান অর্থ সংকটে তার চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছিল। নানা রোগের যন্ত্রণায় অর্থ সংকটে পড়ে হতাশায় আক্রান্ত হয়ে বুধবার দুপুরের দিকে পরিবারের সদস্যদের অগোচরে নিজের শয়ন কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে সে আত্মহত্যা করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিহতের পিতার পরিবার, স্বামীর পরিবার ও স্হানীয় ইউনিয়ন গুলিতে চেয়ারম্যান, মেম্বারের ভাষ্য ও পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পরিবার চিকিৎসা ব্যায় চালাতে না পারায় অসুস্থ এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। নিহত বিবি কুলসুম (৩৭) উপজেলার ৬নং ধানশালিক ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের দুমকরের বাড়ির ফজল হক আলমগীরের স্ত্রী।
বুধবার (২৯ জুন) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়নের খাস মন্ডলীয়া গ্রামের দুমকরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ধানশালিক ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.মহিউদ্দিন জানান, দীর্ঘ ৪-৫ বছর ধরে কিডনি, জরায়ুসহ,নানা জটিল রোগে ভূগছিলেন গৃহবধূ কুলসুম। তার স্বামী সাধারণ শ্রমিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে। স্বামীও শ্বশুর বাড়ির লোকজন তাদের সম্পত্তি বিক্রি করে কুলসুমের চিকিৎসা খরচ চালিয়ে আসছিল। একপর্যায়ে তাঁর চিকিৎসার খরচ চালাতে পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়ে। বর্তমান অর্থ সংকটে তার চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছিল। নানা রোগের যন্ত্রণায় অর্থ সংকটে পড়ে হতাশায় আক্রান্ত হয়ে বুধবার দুপুরের দিকে পরিবারের সদস্যদের অগোচরে নিজের শয়ন কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে সে আত্মহত্যা করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিহতের পিতার পরিবার, স্বামীর পরিবার ও স্হানীয় ইউনিয়ন গুলিতে চেয়ারম্যান, মেম্বারের ভাষ্য ও পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।