নড়াইল সদরের মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা দেয়ার ঘটনায় গঠিত জেলা প্রশাসনের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়েছে। শনিবার (২ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রতিবেদন জমা দেন কমিটির সদস্যরা। তবে ওই সময় (রাত সাড়ে ৮টা) পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসনের তদন্ত প্রতিবেদনের কাজ চলছিল।
জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, সদস্য আছেন-জেলা শিক্ষা অফিসার এস এম ছায়েদুর রহমান ও সদর থানার ওসি শওকত কবির।
তবে তদন্ত প্রতিবেদনে কি কথা বলা হয়েছে সে সম্পর্কে কেউ মুখ খুলছেননা। সাংবাদিকরা একাধিকবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জুবায়ের হোসেন চৌধুরীর কাছে জানতে চান, প্রতিবেদনটি কত পৃষ্ঠার, প্রতিবেদনের কাউকে দায়ী করা হয়েছে কিনা। কিন্তু তিনি কোন তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, এব্যাপারে আমার কিছু বলা সম্ভব নয়।
অপরদিকে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে তদন্ত করা হয়েছে।
পুলিশ ও কলেজ সূত্রে জানা গেছে, মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রাহুল দেব রায় নিজের ফেসবুক আইডিতে নূপুর শর্মার ছবি ব্যবহার করে লেখেন-প্রণাম নিও বস ‘নূপুর শর্মা’ জয় শ্রীরাম। এ পোস্ট দেয়ার পর গত ১৮ জুন সকালে কলেজে আসেন রাহুল। এরপর তার বন্ধুরা পোস্টটি মুছে ফেলতে বললেও সে পোস্ট মুছেননি রাহুল।
শিক্ষার্থীরা বিষয়টি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে জানান। এক পর্যায়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কলেজের সব শিক্ষকদের পরামর্শে রাহুলকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে বিক্ষুদ্ধ জনতা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং শিক্ষার্থী রাহুল দেব রায়কে গলায় জুতারমালা পরিয়ে দেয়।
শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২
নড়াইল সদরের মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা দেয়ার ঘটনায় গঠিত জেলা প্রশাসনের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়েছে। শনিবার (২ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রতিবেদন জমা দেন কমিটির সদস্যরা। তবে ওই সময় (রাত সাড়ে ৮টা) পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসনের তদন্ত প্রতিবেদনের কাজ চলছিল।
জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, সদস্য আছেন-জেলা শিক্ষা অফিসার এস এম ছায়েদুর রহমান ও সদর থানার ওসি শওকত কবির।
তবে তদন্ত প্রতিবেদনে কি কথা বলা হয়েছে সে সম্পর্কে কেউ মুখ খুলছেননা। সাংবাদিকরা একাধিকবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জুবায়ের হোসেন চৌধুরীর কাছে জানতে চান, প্রতিবেদনটি কত পৃষ্ঠার, প্রতিবেদনের কাউকে দায়ী করা হয়েছে কিনা। কিন্তু তিনি কোন তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, এব্যাপারে আমার কিছু বলা সম্ভব নয়।
অপরদিকে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিয়াজুল ইসলামের নেতৃত্বে তদন্ত করা হয়েছে।
পুলিশ ও কলেজ সূত্রে জানা গেছে, মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রাহুল দেব রায় নিজের ফেসবুক আইডিতে নূপুর শর্মার ছবি ব্যবহার করে লেখেন-প্রণাম নিও বস ‘নূপুর শর্মা’ জয় শ্রীরাম। এ পোস্ট দেয়ার পর গত ১৮ জুন সকালে কলেজে আসেন রাহুল। এরপর তার বন্ধুরা পোস্টটি মুছে ফেলতে বললেও সে পোস্ট মুছেননি রাহুল।
শিক্ষার্থীরা বিষয়টি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে জানান। এক পর্যায়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কলেজের সব শিক্ষকদের পরামর্শে রাহুলকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার চেষ্টা করেন। এরই মধ্যে শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে বিক্ষুদ্ধ জনতা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস এবং শিক্ষার্থী রাহুল দেব রায়কে গলায় জুতারমালা পরিয়ে দেয়।