সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার অচেতন অবস্থায় উদ্ধার পাঁচ যুক্তরাজ্য প্রবাসী পরিবারের মেয়ে সামিরা ইসলামও মারা গেছেন। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল তিনজনে।
শনিবার (৫ আগষ্ট) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান যুক্তরাজ্য প্রবাসী সামিরা ইসলাম (১৯)। নিহতের বাড়ি ওসমানীনগর উপজেলার দয়ামীরের বড় ধিরারাই গ্রামে।
এর আগে ২৬ জুলাই অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর সামিরার বাবা রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তার ছোট ভাই মাইকুল ইসলাম (১৬) মারা যান।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে ওসমানী নগর থানা পুলিশের ওসি মাঈন উদ্দিন বলেন, ঘটনার পর থেকে মারা যাওয়া সামিরার জ্ঞান না ফেরায় শঙ্কায় ছিলেন তার ডাক্তাররা। অবশেষে দীর্ঘ ১১ দিন সিলেট ওসমানী হাসপাতালে আইসিউতে থাকার পর তিনি মারা গেলেন।
তিনি বলেন, এই ঘটনার অনেক আলামত ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। ল্যাব থেকে রিপোর্ট আসলে ঘটনার মূল কারণ জানা যাবে।
উল্লেখ্য, গত ২৬ জুলাই সিলেটের ওসমানী নগরের একটি বাসা থেকে একই পরিবারের পাঁচজন যুক্তরাজ্য প্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে রফিকুল ইসলাম (৫০) ও মাইকুল ইসলাম (১৬) মারা যান। একই দিনে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ওই দিন থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেন মৃত প্রবাসী রফিকুল ইসলামের শ্যালক দেলোয়ার হোসেন। তবে ঘটনার ১১ দিনেও এসব মৃত্যুর কারণ উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ।
বর্তমানে হোসনে আরা ও ছেলে সাদিকুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় গত দুই দিন থেকে তারা তাদের বাড়িতে অবস্থান করছেন।
শনিবার, ০৬ আগস্ট ২০২২
সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার অচেতন অবস্থায় উদ্ধার পাঁচ যুক্তরাজ্য প্রবাসী পরিবারের মেয়ে সামিরা ইসলামও মারা গেছেন। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল তিনজনে।
শনিবার (৫ আগষ্ট) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান যুক্তরাজ্য প্রবাসী সামিরা ইসলাম (১৯)। নিহতের বাড়ি ওসমানীনগর উপজেলার দয়ামীরের বড় ধিরারাই গ্রামে।
এর আগে ২৬ জুলাই অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর সামিরার বাবা রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তার ছোট ভাই মাইকুল ইসলাম (১৬) মারা যান।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে ওসমানী নগর থানা পুলিশের ওসি মাঈন উদ্দিন বলেন, ঘটনার পর থেকে মারা যাওয়া সামিরার জ্ঞান না ফেরায় শঙ্কায় ছিলেন তার ডাক্তাররা। অবশেষে দীর্ঘ ১১ দিন সিলেট ওসমানী হাসপাতালে আইসিউতে থাকার পর তিনি মারা গেলেন।
তিনি বলেন, এই ঘটনার অনেক আলামত ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। ল্যাব থেকে রিপোর্ট আসলে ঘটনার মূল কারণ জানা যাবে।
উল্লেখ্য, গত ২৬ জুলাই সিলেটের ওসমানী নগরের একটি বাসা থেকে একই পরিবারের পাঁচজন যুক্তরাজ্য প্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে রফিকুল ইসলাম (৫০) ও মাইকুল ইসলাম (১৬) মারা যান। একই দিনে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ওই দিন থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেন মৃত প্রবাসী রফিকুল ইসলামের শ্যালক দেলোয়ার হোসেন। তবে ঘটনার ১১ দিনেও এসব মৃত্যুর কারণ উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ।
বর্তমানে হোসনে আরা ও ছেলে সাদিকুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় গত দুই দিন থেকে তারা তাদের বাড়িতে অবস্থান করছেন।