সৈয়দপুর মহিলা কলেজ
সৈয়দপুর মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাবিনা সালামের বিরুদ্ধে লোক নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞাপন অমান্য করে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, কম্পিউটার অপারেটর ও আয়া পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন।
এদিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম বন্ধে কলেজ গভর্নিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম হুসাইনের বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আইয়ুব আলী সরকার। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিগত ২০২১ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষের পদ শূন্য হলে উপাধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করবে।
তবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালনের ছয় মাসের মধ্যে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে হবে। তবে যুক্তিসঙ্গত কোন ছাড়া অধ্যক্ষ নিয়োগদানে ব্যর্থ হন তাহলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের স্বাক্ষরকৃত নিয়োগ প্রক্রিয়া বৈধ বলে বিবেচিত হবে না। অথচ বর্তমান অধ্যক্ষ সাবিনা সালাম ৫ বছরের বেশী সময় ধরে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে দায়িত্বে রয়েছেন।
এ অবস্থায় লোক নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণ করা প্রজ্ঞাপন অমান্যের অভিযোগ কলেজ সংশ্লিষ্টদের।
এ ব্যাপারে মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আইয়ুব আলী সরকার জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা অনুসরণ করতে গভর্নিং কমিটির সভাপতি বরাবরে অভিযোগ দেয়া হয়েছে। তবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ লোক নিয়োগের যে প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞাপনকে উপেক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে একই ধরনের মত প্রকাশ করেন ওই কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ক্ষিতিশ চন্দ্র রায়।
জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাবিনা সালাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক নিয়োগ প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলে দাবি করেন। এ ব্যাপারে গভর্নিং বডির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম হুসাইনের মোবাইল ফোনে বার বার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে কথা হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) ফাহিমা সুলতানার সঙ্গে। তিনি জানান, এটি অবশ্যই প্রজ্ঞাপন বিরোধী।
সৈয়দপুর মহিলা কলেজ
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
সৈয়দপুর মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাবিনা সালামের বিরুদ্ধে লোক নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞাপন অমান্য করে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, কম্পিউটার অপারেটর ও আয়া পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন।
এদিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম বন্ধে কলেজ গভর্নিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম হুসাইনের বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আইয়ুব আলী সরকার। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিগত ২০২১ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়োগ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেসরকারি কলেজে অধ্যক্ষের পদ শূন্য হলে উপাধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করবে।
তবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালনের ছয় মাসের মধ্যে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে হবে। তবে যুক্তিসঙ্গত কোন ছাড়া অধ্যক্ষ নিয়োগদানে ব্যর্থ হন তাহলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের স্বাক্ষরকৃত নিয়োগ প্রক্রিয়া বৈধ বলে বিবেচিত হবে না। অথচ বর্তমান অধ্যক্ষ সাবিনা সালাম ৫ বছরের বেশী সময় ধরে ভারপ্রাপ্ত হিসাবে দায়িত্বে রয়েছেন।
এ অবস্থায় লোক নিয়োগের প্রক্রিয়া গ্রহণ করা প্রজ্ঞাপন অমান্যের অভিযোগ কলেজ সংশ্লিষ্টদের।
এ ব্যাপারে মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আইয়ুব আলী সরকার জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা অনুসরণ করতে গভর্নিং কমিটির সভাপতি বরাবরে অভিযোগ দেয়া হয়েছে। তবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ লোক নিয়োগের যে প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞাপনকে উপেক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে একই ধরনের মত প্রকাশ করেন ওই কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ক্ষিতিশ চন্দ্র রায়।
জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাবিনা সালাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক নিয়োগ প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলে দাবি করেন। এ ব্যাপারে গভর্নিং বডির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম হুসাইনের মোবাইল ফোনে বার বার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে কথা হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) ফাহিমা সুলতানার সঙ্গে। তিনি জানান, এটি অবশ্যই প্রজ্ঞাপন বিরোধী।