বনানীর সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় শেষ বিদায়ের মাধ্যমে সমাহিত করা হয়েছে র্যাপিড এ্যকশন ব্যাটেলিয়ন র্যাবের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে: কর্ণেল মোহাম্মদ ইসলাম হোসেনকে। এর আগে সকালে র্যাবের প্রধান কার্যালয় এবং ঢাকা সেনানিবাসে রাষ্ট্রিয় ও সামরিক রীতিতে সালাম ও শ্রদ্ধার মাধ্যমে এ মেধাবী কর্মকর্তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।
র্যাব জানিয়েছে, র্যাব ফোর্সেস এর এয়ার উইং এর পরিচালক মরহুম লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, সিগনালস এর মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালবেলা র্যাব সদর দপ্তরে এসে পৌছায়। পরবর্তীতে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রানালয়ের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি ও র্যাব ফোর্সের মহাপরিচালক এর উপস্থিতিতে তাঁকে গার্ড অফ অনার প্রদান করা হয়। মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। তার ২য় জানাজার নামাজ সকাল সাড়ে ১১ টায় র্যাব সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়। বাদ জোহর ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে তার ৩য় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা জানাজার নামাজ শেষে তার মরদেহ বনানীর সামরিক কবরস্থানে যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
এ সময় র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, নিহত ইসমাইলের পরিবারসহ র্যাব ও সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। দাফন শেষে কর্নেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন র্যাব ডিজিসহ ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৫৮৫ ফ্লাইটে লে. কর্নেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের মরদেহ দেশে আনা হয়। র্যাব প্রধান নিহতের মরদেহ বুঝে নেন। ওই রাতে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় তার নিজ এলাকা রাজধানীর কালশীর বাইতুর রহমান জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে।
র্যাব ফোর্সেস এর এয়ার উইং এর পরিচালক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, গত ২৭ জুলাই প্রশিক্ষনকালীন হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ঢাকার নবাবগঞ্জে দুর্ঘটনায় পতিত হন। দুর্ঘটনা পরবর্তীতে তাকে উদ্ধারপূর্বক অতিদ্রুত সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা হয়। দুর্ঘটনায় তিনি মেরুদন্ডে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৫ আগস্ট তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে প্রেরন করা হয়। ৬ আগস্ট তার মেরুদন্ডের সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। কিন্তু অন্যান্য শারীরিক জটিলতার কারণে তার অবস্থার অবনতি হয়। ৯ আগস্ট আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
বনানীর সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় শেষ বিদায়ের মাধ্যমে সমাহিত করা হয়েছে র্যাপিড এ্যকশন ব্যাটেলিয়ন র্যাবের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে: কর্ণেল মোহাম্মদ ইসলাম হোসেনকে। এর আগে সকালে র্যাবের প্রধান কার্যালয় এবং ঢাকা সেনানিবাসে রাষ্ট্রিয় ও সামরিক রীতিতে সালাম ও শ্রদ্ধার মাধ্যমে এ মেধাবী কর্মকর্তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।
র্যাব জানিয়েছে, র্যাব ফোর্সেস এর এয়ার উইং এর পরিচালক মরহুম লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, সিগনালস এর মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালবেলা র্যাব সদর দপ্তরে এসে পৌছায়। পরবর্তীতে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রানালয়ের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি ও র্যাব ফোর্সের মহাপরিচালক এর উপস্থিতিতে তাঁকে গার্ড অফ অনার প্রদান করা হয়। মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। তার ২য় জানাজার নামাজ সকাল সাড়ে ১১ টায় র্যাব সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়। বাদ জোহর ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে তার ৩য় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা জানাজার নামাজ শেষে তার মরদেহ বনানীর সামরিক কবরস্থানে যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।
এ সময় র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, নিহত ইসমাইলের পরিবারসহ র্যাব ও সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। দাফন শেষে কর্নেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন র্যাব ডিজিসহ ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৫৮৫ ফ্লাইটে লে. কর্নেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের মরদেহ দেশে আনা হয়। র্যাব প্রধান নিহতের মরদেহ বুঝে নেন। ওই রাতে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় তার নিজ এলাকা রাজধানীর কালশীর বাইতুর রহমান জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে।
র্যাব ফোর্সেস এর এয়ার উইং এর পরিচালক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, গত ২৭ জুলাই প্রশিক্ষনকালীন হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ঢাকার নবাবগঞ্জে দুর্ঘটনায় পতিত হন। দুর্ঘটনা পরবর্তীতে তাকে উদ্ধারপূর্বক অতিদ্রুত সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা হয়। দুর্ঘটনায় তিনি মেরুদন্ডে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৫ আগস্ট তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে প্রেরন করা হয়। ৬ আগস্ট তার মেরুদন্ডের সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। কিন্তু অন্যান্য শারীরিক জটিলতার কারণে তার অবস্থার অবনতি হয়। ৯ আগস্ট আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।