সিরাজগঞ্জ জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৭৯ শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টি প্রধান শিক্ষক এবং ৮০টি সহকারী শিক্ষকের পদ রয়েছে । এ অবস্থায় শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা গেছে ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় মোট ২৪৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের মোট ১৭৯টি পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘদিন যাবত । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদগুলো শূন্য থাকার কারণে বর্তমানে দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষকরা বিপাকে পড়েছেন। তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। বেশি সংখ্যক ক্লাস নেয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও বিঘ্নিত হচ্ছে । এ ব্যাপারে কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে শিক্ষক সঙ্কটের কারণে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করার ফলে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে ঠিকমতো পাঠদানে মনোনিবেশ করতে পারছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকলে কোন শৃঙ্খলা থাকে না। শিক্ষকরা নিজের ইচ্ছামতো চলেন। এছাড়া একজন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেয়া হলে তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারেন না। এতে করে শিক্ষক সংকট আরও প্রকট হয়।
কেননা তাকে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন দপ্তর ও বিভিন্নস্থানে যেতে হয়। এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আপেল মাহমুদ জানান প্রধান শিক্ষকের শূন্য সংক্রান্ত রিপোর্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে।
সহকারী শিক্ষকদের মধ্য পদোন্নতি দিয়ে এই পদগুলো পূরণের উদ্যোগ নেয়া হবে এবং সহকারী শিক্ষকের পদগুলো নিয়োগ পরীক্ষার মধ্যদিয়ে পূরণ করা হবে ।
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২
সিরাজগঞ্জ জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৭৯ শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে ৯৯টি প্রধান শিক্ষক এবং ৮০টি সহকারী শিক্ষকের পদ রয়েছে । এ অবস্থায় শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা গেছে ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় মোট ২৪৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।
এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের মোট ১৭৯টি পদ শূন্য রয়েছে দীর্ঘদিন যাবত । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদগুলো শূন্য থাকার কারণে বর্তমানে দায়িত্ব পালনকারী শিক্ষকরা বিপাকে পড়েছেন। তাদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। বেশি সংখ্যক ক্লাস নেয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি দাপ্তরিক কাজও বিঘ্নিত হচ্ছে । এ ব্যাপারে কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে শিক্ষক সঙ্কটের কারণে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করার ফলে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে ঠিকমতো পাঠদানে মনোনিবেশ করতে পারছেন না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকারী শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক না থাকলে কোন শৃঙ্খলা থাকে না। শিক্ষকরা নিজের ইচ্ছামতো চলেন। এছাড়া একজন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেয়া হলে তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারেন না। এতে করে শিক্ষক সংকট আরও প্রকট হয়।
কেননা তাকে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন দপ্তর ও বিভিন্নস্থানে যেতে হয়। এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আপেল মাহমুদ জানান প্রধান শিক্ষকের শূন্য সংক্রান্ত রিপোর্ট উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে।
সহকারী শিক্ষকদের মধ্য পদোন্নতি দিয়ে এই পদগুলো পূরণের উদ্যোগ নেয়া হবে এবং সহকারী শিক্ষকের পদগুলো নিয়োগ পরীক্ষার মধ্যদিয়ে পূরণ করা হবে ।