ফেনীর সোনাগাজী ও নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সমুদ্র উপকূলে মৌসুমে ধরা পড়া ইলিশ ফেনী নদীর বলে বিক্রি হচ্ছে।
ধরা পড়া ইলিশগুলো বড় ফেনী ও ছোট ফেনী নদীর শেষ প্রান্তে বঙ্গোপসাগরের মোহনা থেকে ধরা হয় বলে জানায় স্থানীয় জেলেরা। আর পরিমাণে কম এমন ইলিশ মৌসুমে মাঝে মাঝেই ধরা পড়ে।
জেলেরা সোনাগাজী উপজেলার হলেও ইলিশগুলো সমুদ্রের, ফেনী নদীর নয়। তবে তা ফেনী নদীর শেষে সাগরের মোহনার কাছাকাছি।
সরেজমিন দেখা যায়, সোনাগাজী পৌর বাজারের ইলিশগুলো মূলত পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর আড়ত থেকে আসা। বেশির ভাগ ইলিশ আসে সন্দ্বীপ থেকে। অল্পসংখ্যক ইলশি ধরা পড়ে মুছাপুর এলাকার কাছাকাছি সমুদ্র থকে। ফলে সহজে বুঝা যায়, ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার বাজার দখল করে আছে সন্দ্বীপ থেকে আসা ইলিশ।
ভৌগোলিকভাবে দেখা যায়, ফেনী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলা বড় ফেনী নদীটি সোনাগাজী উপজেলার মুহুরী প্রজেক্ট এলাকায় নির্মিত বাঁধের নিচ দিয়ে গিয়ে সমুদ্রে মিশেছে।
বাঁধ থেকে ফেনী নদীর শাখা বঙ্গোপসাগরে মিশেছে, যা ট্রলারে যেতে ঘণ্টাখানেক লাগে। বাঁধের পর থেকে এ বিস্তর চরাঞ্চলের মাঝে ফেনী নদীর ধারা বয়ে চললেও, সাগরের জোয়ারে ফেনী নদীসহ এ চরাঞ্চল ডুবে যায়।
সোনাগাজীর চরখোন্দকার এলাকাসহ অন্য এলাকার জেলেরা এক থেকে দেড় ঘণ্টা ট্রলারের পথ পাড়ি দয়িে সাগরের মোহনায় মাছ ধরে। এসব ইলিশ ও সন্দ্বীপের ইলিশ সোনাগাজী পৌর শহর ও ফেনীতে বিক্রি হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১৫ বছর আগে এখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়তো। মাঝখানে ইলশি কম ধরা পড়ে। চলতি মৌসুমে কছিু কছিু ইলিশ ধরা পড়ছে। সংখ্যায় কম হলওে, আকারের দিক থেকে এসব ইলিশ ছোট ও বড় আকারের।
সোনাগাজীর চরখন্দকার জেলেপাড়ার জলেে হরদিাস জানান, এখান থকেে ট্রলারে মোহনায় যতেে প্রায় ঘণ্টাখানকে লাগে। সাগরে অন্য মাছরে সঙ্গে মৌসুমে কছিু কছিু ইলশিও ধরা পড়ছে।
তবে এগুলোকে ফনেী নদীর ইলশি মাছ বলা ঠকি হবে না। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জরে মুছাপুর ক্লোজাররে অদূরে সোনাগাজীর আর্দশ গ্রাম এলাকায় অল্পসংখ্যক জলেে রয়েছে। তারাও সখোন থকেে অনকে দূরে সাগরে গয়িে মাছ ধরে।
তিনি আরও জানান, আগে জলদস্যুর ভয়ে জেলেরা সাগরের মোহনার দিকে যেতে ভয় পেতেন। এখন জলদস্যুর ভয় কমে গেছে।অন্য জেলে সমর বলেন, আগে স্থানীয় জেলেরা সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরত। বর্তমানে তারা সচেতন হয়েছে।
সোনাগাজী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তূর্য সাহা বলেন, এখানে আগে ইলিশ আরও কম পাওয়া যতে। সম্প্রতি কছিু ইলশি ধরা পড়ছে।
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২
ফেনীর সোনাগাজী ও নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সমুদ্র উপকূলে মৌসুমে ধরা পড়া ইলিশ ফেনী নদীর বলে বিক্রি হচ্ছে।
ধরা পড়া ইলিশগুলো বড় ফেনী ও ছোট ফেনী নদীর শেষ প্রান্তে বঙ্গোপসাগরের মোহনা থেকে ধরা হয় বলে জানায় স্থানীয় জেলেরা। আর পরিমাণে কম এমন ইলিশ মৌসুমে মাঝে মাঝেই ধরা পড়ে।
জেলেরা সোনাগাজী উপজেলার হলেও ইলিশগুলো সমুদ্রের, ফেনী নদীর নয়। তবে তা ফেনী নদীর শেষে সাগরের মোহনার কাছাকাছি।
সরেজমিন দেখা যায়, সোনাগাজী পৌর বাজারের ইলিশগুলো মূলত পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর আড়ত থেকে আসা। বেশির ভাগ ইলিশ আসে সন্দ্বীপ থেকে। অল্পসংখ্যক ইলশি ধরা পড়ে মুছাপুর এলাকার কাছাকাছি সমুদ্র থকে। ফলে সহজে বুঝা যায়, ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার বাজার দখল করে আছে সন্দ্বীপ থেকে আসা ইলিশ।
ভৌগোলিকভাবে দেখা যায়, ফেনী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলা বড় ফেনী নদীটি সোনাগাজী উপজেলার মুহুরী প্রজেক্ট এলাকায় নির্মিত বাঁধের নিচ দিয়ে গিয়ে সমুদ্রে মিশেছে।
বাঁধ থেকে ফেনী নদীর শাখা বঙ্গোপসাগরে মিশেছে, যা ট্রলারে যেতে ঘণ্টাখানেক লাগে। বাঁধের পর থেকে এ বিস্তর চরাঞ্চলের মাঝে ফেনী নদীর ধারা বয়ে চললেও, সাগরের জোয়ারে ফেনী নদীসহ এ চরাঞ্চল ডুবে যায়।
সোনাগাজীর চরখোন্দকার এলাকাসহ অন্য এলাকার জেলেরা এক থেকে দেড় ঘণ্টা ট্রলারের পথ পাড়ি দয়িে সাগরের মোহনায় মাছ ধরে। এসব ইলিশ ও সন্দ্বীপের ইলিশ সোনাগাজী পৌর শহর ও ফেনীতে বিক্রি হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানায়, প্রায় ১৫ বছর আগে এখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়তো। মাঝখানে ইলশি কম ধরা পড়ে। চলতি মৌসুমে কছিু কছিু ইলিশ ধরা পড়ছে। সংখ্যায় কম হলওে, আকারের দিক থেকে এসব ইলিশ ছোট ও বড় আকারের।
সোনাগাজীর চরখন্দকার জেলেপাড়ার জলেে হরদিাস জানান, এখান থকেে ট্রলারে মোহনায় যতেে প্রায় ঘণ্টাখানকে লাগে। সাগরে অন্য মাছরে সঙ্গে মৌসুমে কছিু কছিু ইলশিও ধরা পড়ছে।
তবে এগুলোকে ফনেী নদীর ইলশি মাছ বলা ঠকি হবে না। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জরে মুছাপুর ক্লোজাররে অদূরে সোনাগাজীর আর্দশ গ্রাম এলাকায় অল্পসংখ্যক জলেে রয়েছে। তারাও সখোন থকেে অনকে দূরে সাগরে গয়িে মাছ ধরে।
তিনি আরও জানান, আগে জলদস্যুর ভয়ে জেলেরা সাগরের মোহনার দিকে যেতে ভয় পেতেন। এখন জলদস্যুর ভয় কমে গেছে।অন্য জেলে সমর বলেন, আগে স্থানীয় জেলেরা সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরত। বর্তমানে তারা সচেতন হয়েছে।
সোনাগাজী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তূর্য সাহা বলেন, এখানে আগে ইলিশ আরও কম পাওয়া যতে। সম্প্রতি কছিু ইলশি ধরা পড়ছে।