শিক্ষকরা হলেন মানুষ গড়ার কারিগর। এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। তাঁরা কোমলমতি ও অবুঝ শিশুদের যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেন। এসব শিশুরা স্কুলে এসে লেখাপড়া করতে চায় না। খেলাধুলা ও ঝগড়া-বিবাদ করে। তাদেরকে বুঝিয়ে পাঠদান দেয়া অনেক কষ্টকর। সেই অসাধ্য কাজটি করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকারা। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার কয়েকজন শিক্ষক জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২২ এ শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। এতে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হন ধীরেন্দ্র চন্দ্র তালুকদার ও শ্রেষ্ঠ সহকারি শিক্ষক হন রুহুল আমিন। এর আগে ২০১৭ সালে আন্ত:পিটিআই সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় উপস্থিত বক্তৃতায় বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম হয়ে জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করেন রুহুল আমিন। এছাড়া-শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষিকা হন সেলিনা বেগম, শ্রেষ্ঠ সহকারি শিক্ষিকা হন মান্না বেগম, শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় হয় উত্তর জগন্নাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী সমাজকর্মী হন জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজু, শ্রেষ্ঠ এসএমসি হন অবায়দুর রহমান ও শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক হন সালিক মিয়া।
বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
শিক্ষকরা হলেন মানুষ গড়ার কারিগর। এর মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। তাঁরা কোমলমতি ও অবুঝ শিশুদের যোগ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেন। এসব শিশুরা স্কুলে এসে লেখাপড়া করতে চায় না। খেলাধুলা ও ঝগড়া-বিবাদ করে। তাদেরকে বুঝিয়ে পাঠদান দেয়া অনেক কষ্টকর। সেই অসাধ্য কাজটি করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকারা। কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার কয়েকজন শিক্ষক জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২২ এ শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। এতে প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হন ধীরেন্দ্র চন্দ্র তালুকদার ও শ্রেষ্ঠ সহকারি শিক্ষক হন রুহুল আমিন। এর আগে ২০১৭ সালে আন্ত:পিটিআই সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় উপস্থিত বক্তৃতায় বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম হয়ে জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করেন রুহুল আমিন। এছাড়া-শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষিকা হন সেলিনা বেগম, শ্রেষ্ঠ সহকারি শিক্ষিকা হন মান্না বেগম, শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় হয় উত্তর জগন্নাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী সমাজকর্মী হন জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজু, শ্রেষ্ঠ এসএমসি হন অবায়দুর রহমান ও শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক হন সালিক মিয়া।