ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা ইউনিয়নের বওলা পূর্বপাড়া গ্রামে একটি কবরস্থান থেকে গত ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে উদ্ধার হওয়া বস্তাবন্দী লাশ খুলনার রহিমা বেগমের (৫২) বলে দাবি করেছেন নিহতের ছোট মেয়ে মরিয়ম মান্নান।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে ফুলপুর থানায় এসে লাশের সাথে উদ্ধারকৃত কাপড় চোপড় দেখে তিনি এ দাবি করেন। মরিয়ম মান্নান বলেন, এটাই আমার মায়ের লাশের সাথে থাকা কামিজ।
মরিয়ম মান্নান সংবাদকে জানান, গত ২৭ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টার দিকে পানি আনতে বাসা থেকে নিচে নামেন রহিমা খাতুন। ঘণ্টা পার হলেও তিনি বাসায় ফেরেননি। খুলনার দৌলতপুরের বণিকপাড়া থেকে নিখোঁজ রহিমা খাতুনের (৫৫) সাথে ফুলপুরে উদ্ধারকৃত বস্তাবন্দি গলিত লাশটি মিল আছে বলে দাবী করেন মেয়ে মরিয়ম মান্নান।
এর আগে ফেইসবুকে মরিয়ম মান্নান পোস্ট দিয়েছিলেন, ‘আমার মাকে খুজে পেয়েছি আর কাউকে বিরক্ত করব না জীবিত না মৃত। ময়মনসিংহের ফুলপুর থানায় যাচ্ছি তার গলিত লাশ আনতে।’
ফুলপুর থানা ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, একটি কাপড় দেখে তিন মেয়ে সহ পরিবারের লোকজন লাশটি শনাক্ত করেছেন। তবে এটি সত্যই নিখোঁজ রহিমা খাতুনের লাশ কিনা তা ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়। রহিমা খাতুনের মেয়ে মরিয়ম মান্নানের আবেদনের প্রেক্ষিতে ডিএনএ পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
মরিয়ম মান্নান ফুলপুরে থানায় এসে পুলিশের সাথে কথা বলে লাশ উদ্ধারের স্থান ও কবরের স্থান পরিদর্শন করেন। তারা কবরস্থান থেকে কিছু মাটি ও সাথে করে নিয়ে যান।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, ডিএনএ রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হলে পরিবারের সদস্যরা লাশ নিতে চাইলে লাশ তোলার ব্যবস্থা করা হবে।
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা ইউনিয়নের বওলা পূর্বপাড়া গ্রামে একটি কবরস্থান থেকে গত ১০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে উদ্ধার হওয়া বস্তাবন্দী লাশ খুলনার রহিমা বেগমের (৫২) বলে দাবি করেছেন নিহতের ছোট মেয়ে মরিয়ম মান্নান।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে ফুলপুর থানায় এসে লাশের সাথে উদ্ধারকৃত কাপড় চোপড় দেখে তিনি এ দাবি করেন। মরিয়ম মান্নান বলেন, এটাই আমার মায়ের লাশের সাথে থাকা কামিজ।
মরিয়ম মান্নান সংবাদকে জানান, গত ২৭ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টার দিকে পানি আনতে বাসা থেকে নিচে নামেন রহিমা খাতুন। ঘণ্টা পার হলেও তিনি বাসায় ফেরেননি। খুলনার দৌলতপুরের বণিকপাড়া থেকে নিখোঁজ রহিমা খাতুনের (৫৫) সাথে ফুলপুরে উদ্ধারকৃত বস্তাবন্দি গলিত লাশটি মিল আছে বলে দাবী করেন মেয়ে মরিয়ম মান্নান।
এর আগে ফেইসবুকে মরিয়ম মান্নান পোস্ট দিয়েছিলেন, ‘আমার মাকে খুজে পেয়েছি আর কাউকে বিরক্ত করব না জীবিত না মৃত। ময়মনসিংহের ফুলপুর থানায় যাচ্ছি তার গলিত লাশ আনতে।’
ফুলপুর থানা ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, একটি কাপড় দেখে তিন মেয়ে সহ পরিবারের লোকজন লাশটি শনাক্ত করেছেন। তবে এটি সত্যই নিখোঁজ রহিমা খাতুনের লাশ কিনা তা ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়। রহিমা খাতুনের মেয়ে মরিয়ম মান্নানের আবেদনের প্রেক্ষিতে ডিএনএ পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
মরিয়ম মান্নান ফুলপুরে থানায় এসে পুলিশের সাথে কথা বলে লাশ উদ্ধারের স্থান ও কবরের স্থান পরিদর্শন করেন। তারা কবরস্থান থেকে কিছু মাটি ও সাথে করে নিয়ে যান।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, ডিএনএ রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হলে পরিবারের সদস্যরা লাশ নিতে চাইলে লাশ তোলার ব্যবস্থা করা হবে।