নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় তিন সন্তানের জননীকে (৩১) দুইদিন আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত রঞ্জিত হাওলাদার (৩৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিজাউল হক দিপু বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে ফতুল্লা রেললাইন বটতলা এলাকা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই এলাকার একটি বাসা থেকে ভুক্তভোগী নারীকেও উদ্ধার করে পুলিশ। শুক্রবার সকালে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারী।
গ্রেপ্তার রঞ্জিত হাওলাদার পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ থানার পূর্ব সুবিধাখালীর সঞ্জয় হাওলাদারের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী নারীর শ্বশুরবাড়ি পটুয়াখালীতে। চলতি বছরের ২০ মার্চ অসুস্থ হয়ে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। হাসপাতালে থাকার সময় রক্তের প্রয়োজন ছিল বাদীর। ওই সময় রক্তদান করা একটি সংগঠনের মাধ্যমে অভিযুক্ত রঞ্জিত হাওলাদার বাদীকে রক্ত দেন। অভিযুক্ত বাদীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে প্রায়সময় উত্যক্ত করতো।
বাদী মামলায় বলেন, তার স্বামী কাজের সুবাদে যশোর থাকতেন। অভিযুক্তের উত্যক্তের মাত্রা বেড়ে গেলে সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বাবা-মার কাছে চলে আসেন বাদী। গত ২১ সেপ্টেম্বর বিকেল পাঁচটার দিকে ফতুল্লার পাগলা নন্দলালপুর এলাকা থেকে বাদীকে কৌশলে সিএনজিতে করে রেললাইন বটতলা এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে একটি বাসায় দুইদিন আটকে রেখে বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার উপপরিদর্শক গোলাম মোস্তফা বলেন, ভুক্তভোগী নারী থানায় এসে অভিযোগ জানালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করলে আদালত তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন বলে জেলা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান জানান।
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় তিন সন্তানের জননীকে (৩১) দুইদিন আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত রঞ্জিত হাওলাদার (৩৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিজাউল হক দিপু বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে ফতুল্লা রেললাইন বটতলা এলাকা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই এলাকার একটি বাসা থেকে ভুক্তভোগী নারীকেও উদ্ধার করে পুলিশ। শুক্রবার সকালে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারী।
গ্রেপ্তার রঞ্জিত হাওলাদার পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ থানার পূর্ব সুবিধাখালীর সঞ্জয় হাওলাদারের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী নারীর শ্বশুরবাড়ি পটুয়াখালীতে। চলতি বছরের ২০ মার্চ অসুস্থ হয়ে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। হাসপাতালে থাকার সময় রক্তের প্রয়োজন ছিল বাদীর। ওই সময় রক্তদান করা একটি সংগঠনের মাধ্যমে অভিযুক্ত রঞ্জিত হাওলাদার বাদীকে রক্ত দেন। অভিযুক্ত বাদীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে প্রায়সময় উত্যক্ত করতো।
বাদী মামলায় বলেন, তার স্বামী কাজের সুবাদে যশোর থাকতেন। অভিযুক্তের উত্যক্তের মাত্রা বেড়ে গেলে সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বাবা-মার কাছে চলে আসেন বাদী। গত ২১ সেপ্টেম্বর বিকেল পাঁচটার দিকে ফতুল্লার পাগলা নন্দলালপুর এলাকা থেকে বাদীকে কৌশলে সিএনজিতে করে রেললাইন বটতলা এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে একটি বাসায় দুইদিন আটকে রেখে বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার উপপরিদর্শক গোলাম মোস্তফা বলেন, ভুক্তভোগী নারী থানায় এসে অভিযোগ জানালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করলে আদালত তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন বলে জেলা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান জানান।