কক্সবাজারে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন দুই পর্যটক। এরমধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। শনিবার (১ অক্টোবর) ভোরে সমুদ্র সৈকতের সিগাল পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। আহত পর্যটকরা হলেন, কুমিল্লার তিতাস থানার গোপালপুরের সামশুল হকের ছেলে মেহেদী হাসান (২৭) ও মোশাররফের ছেলে মো. শাকিল (২৯)। তারা সম্পর্কে আপন চাচাতো ভাই।
ট্যুরিস্ট পুলিশ ও আহত পর্যটকদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পৌঁছেন তারা। গাড়ি থেকে নেমে সিগাল পয়েন্ট থেকে সমুদ্র সৈকতে নামেন। এ সময় ৫/৬ জন ছিনতাইকারী এসে তাদের গতিরোধ করে। পরে টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার পর ধারালো ছুরি দিয়ে মেহেদী হাসানকে আঘাত করতে থাকে তারা। তাকে বাঁচাতে বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করলে শাকিলকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় ট্যুরিস্ট পুলিশ ও স্থানীয়রা।
আহত শাকিল জানান, টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়েও তারা ক্ষান্ত হয়নি। মেহেদীকে ছুরি দিয়ে বুকের ডান পাশের পিঠে দুইটি এবং হাতে একটি ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে হাত ছিদ্র হয়ে যায়। বুকের ডান পাশের পিঠের অংশ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। জরুরি বিভাগে দেখার পর তাদের পাঠানো হয় ৫ম তলার সার্জারির ওয়ার্ডে। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার ও নার্স ট্যুরিস্ট পুলিশ এবং আহত পর্যটকদের জানায় শুক্রবারে সার্জারি হয়না।
খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, (সকাল ১০.৪১ মিনিট) ৫ম তলার পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অন্য একজন রোগীর বেডের ওপর বসিয়ে রাখা হয়েছে ছুরিকাহত মেহেদী হাসানকে। পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তা আবদুস সবুর ও অন্য ছুরিকাহত পর্যটক শাকিল।
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
কক্সবাজারে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন দুই পর্যটক। এরমধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। শনিবার (১ অক্টোবর) ভোরে সমুদ্র সৈকতের সিগাল পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। আহত পর্যটকরা হলেন, কুমিল্লার তিতাস থানার গোপালপুরের সামশুল হকের ছেলে মেহেদী হাসান (২৭) ও মোশাররফের ছেলে মো. শাকিল (২৯)। তারা সম্পর্কে আপন চাচাতো ভাই।
ট্যুরিস্ট পুলিশ ও আহত পর্যটকদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার ভোরে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পৌঁছেন তারা। গাড়ি থেকে নেমে সিগাল পয়েন্ট থেকে সমুদ্র সৈকতে নামেন। এ সময় ৫/৬ জন ছিনতাইকারী এসে তাদের গতিরোধ করে। পরে টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার পর ধারালো ছুরি দিয়ে মেহেদী হাসানকে আঘাত করতে থাকে তারা। তাকে বাঁচাতে বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করলে শাকিলকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় ট্যুরিস্ট পুলিশ ও স্থানীয়রা।
আহত শাকিল জানান, টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়েও তারা ক্ষান্ত হয়নি। মেহেদীকে ছুরি দিয়ে বুকের ডান পাশের পিঠে দুইটি এবং হাতে একটি ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে হাত ছিদ্র হয়ে যায়। বুকের ডান পাশের পিঠের অংশ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। জরুরি বিভাগে দেখার পর তাদের পাঠানো হয় ৫ম তলার সার্জারির ওয়ার্ডে। কিন্তু সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার ও নার্স ট্যুরিস্ট পুলিশ এবং আহত পর্যটকদের জানায় শুক্রবারে সার্জারি হয়না।
খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, (সকাল ১০.৪১ মিনিট) ৫ম তলার পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অন্য একজন রোগীর বেডের ওপর বসিয়ে রাখা হয়েছে ছুরিকাহত মেহেদী হাসানকে। পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তা আবদুস সবুর ও অন্য ছুরিকাহত পর্যটক শাকিল।