গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায় ভোটারদের মধ্যে উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবরের ভেতর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মদনেরপাড়া ও ধনারপাড়া এবং উদাখালী ইউনিয়নের উত্তর বুড়াইল ও হরিপুর গ্রামের নাগরিকের মাঝে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। এদিন দুই ইউনিয়নের ৮ হাজার ৩১২টি কার্ড বিতরণের জন্য ২০টি বুথ খোলা হয়েছে। বিকেলে কঞ্চিপাড়া এমএইউ একাডেমি উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, স্মার্টকার্ড পেতে নাগরিকদের অনেক ভিড়। নির্বাচন কমিশনের জনবলের তুলনায় নাগরিকের উপস্থিতি অনেক বেশি। কাজ সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে। কার্ড নেওয়ার সময় ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এ কেন্দ্র থেকে মদনেরপাড়া, ধনারপাড়া ও হোসেনপুর গ্রামের ৪ হাজার ৯৩৮টি কার্ড বিতরণ করা কথা। তবে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুললেন বেশ কিছু নাগরিক। তাদের অভিযোগ সকাল থেকে কার্ড বিতরণের জন্য মাইর্কিং করা হলেও দুপুরের পর কার্যক্রম শুরু হয়। তাই বিকেলে অনেক ভিড় হয়েছে। তবে নির্বাচন কমিশন বলছে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে কার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে।
কখন কার্ড পাবো জানি না। ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে একটু বিলম্বে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম দিন হিসেবে কিছুটা অব্যবস্থাপনা আছে।
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায় ভোটারদের মধ্যে উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবরের ভেতর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মদনেরপাড়া ও ধনারপাড়া এবং উদাখালী ইউনিয়নের উত্তর বুড়াইল ও হরিপুর গ্রামের নাগরিকের মাঝে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। এদিন দুই ইউনিয়নের ৮ হাজার ৩১২টি কার্ড বিতরণের জন্য ২০টি বুথ খোলা হয়েছে। বিকেলে কঞ্চিপাড়া এমএইউ একাডেমি উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, স্মার্টকার্ড পেতে নাগরিকদের অনেক ভিড়। নির্বাচন কমিশনের জনবলের তুলনায় নাগরিকের উপস্থিতি অনেক বেশি। কাজ সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে। কার্ড নেওয়ার সময় ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এ কেন্দ্র থেকে মদনেরপাড়া, ধনারপাড়া ও হোসেনপুর গ্রামের ৪ হাজার ৯৩৮টি কার্ড বিতরণ করা কথা। তবে অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুললেন বেশ কিছু নাগরিক। তাদের অভিযোগ সকাল থেকে কার্ড বিতরণের জন্য মাইর্কিং করা হলেও দুপুরের পর কার্যক্রম শুরু হয়। তাই বিকেলে অনেক ভিড় হয়েছে। তবে নির্বাচন কমিশন বলছে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে কার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে।
কখন কার্ড পাবো জানি না। ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুস সোবহান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে একটু বিলম্বে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম দিন হিসেবে কিছুটা অব্যবস্থাপনা আছে।