সৈকত নগরী কক্সবাজারের কলাতলীতে অবৈধভাবে দখলে থাকা আরও ১২ টি দোকান উচ্ছেদ করেছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব আবু জাফর রাশেদ এর নেতৃত্বে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি), কক্সবাজার জেলা পুলিশ, আনসার এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্ট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব আবু জাফর রাশেদ বলেন, হাইকোর্টের বাতিলকৃত প্লটসমূহ অবৈধভাবে দখল করে গড়ে উঠা ঢাকা রান্না ঘর, কুমিল্লা কিচেন, ঢাকা রাধুনী রেস্টুরেন্টে এন্ড বিরানী হাউজসহ ৮ টি বাস কাউন্টার ও ১ দোকান ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার বলেন, মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্লটসমূহ বাতিল করা হয়। কিন্তু বাতিলকৃত উক্ত প্লটসমূহে অবৈধভাবে রেষ্টুরেন্ট, বাস কাউন্টার ও বিভিন্ন দোকান গড়ে উঠে। ফলে সরকারি জমি বেদখল হওয়ার পাশাপাশি কক্সবাজারে আগত পর্যটকসহ স্থানীয় জনসাধারণের চলাচলে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে সরকারি জমি উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কক্সবাজারকে একটি আধুনিক ও মনোরম শহর হিসেবে বাস্তবায়নের জন্য কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাই পরিকল্পিত নগরী বাস্তবায়নে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর একই এলাকায় আরো দেড় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
সৈকত নগরী কক্সবাজারের কলাতলীতে অবৈধভাবে দখলে থাকা আরও ১২ টি দোকান উচ্ছেদ করেছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব আবু জাফর রাশেদ এর নেতৃত্বে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি), কক্সবাজার জেলা পুলিশ, আনসার এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্ট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব আবু জাফর রাশেদ বলেন, হাইকোর্টের বাতিলকৃত প্লটসমূহ অবৈধভাবে দখল করে গড়ে উঠা ঢাকা রান্না ঘর, কুমিল্লা কিচেন, ঢাকা রাধুনী রেস্টুরেন্টে এন্ড বিরানী হাউজসহ ৮ টি বাস কাউন্টার ও ১ দোকান ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার বলেন, মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্লটসমূহ বাতিল করা হয়। কিন্তু বাতিলকৃত উক্ত প্লটসমূহে অবৈধভাবে রেষ্টুরেন্ট, বাস কাউন্টার ও বিভিন্ন দোকান গড়ে উঠে। ফলে সরকারি জমি বেদখল হওয়ার পাশাপাশি কক্সবাজারে আগত পর্যটকসহ স্থানীয় জনসাধারণের চলাচলে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে সরকারি জমি উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কক্সবাজারকে একটি আধুনিক ও মনোরম শহর হিসেবে বাস্তবায়নের জন্য কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাই পরিকল্পিত নগরী বাস্তবায়নে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর একই এলাকায় আরো দেড় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।