রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছে এক গৃহবধুর নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেবার ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করার অভিযোগে এক ভুয়া পুলিশের এসআইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার রাতে তাকে আদালতে পাঠানো হলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটান হারাগাছ থানার এস আই নুরুজ্জামান কবীর।
ভুয়া এস আইয়ের নাম সোহেল রানা পিতা ফজলুর রহমান বাড়ি লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার ছিড়াগজ্ঞ চুলকাগ্রামে।
পুলিশ জানায় প্রায় দুই বছর আগে মোবাইল ফোনে পরিচয় হয় লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার ছিড়াগজ্ঞ চুলকাগ্রামের সোহেল নামে এক ব্যাক্তির সাথে সে নিজেকে পুলিশের এসআই পরিচয় দেয়। এক পর্যায়ে ভুয়া এস আই সোহেলের গৃহবধুর সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ভিডিও কলে ওই গৃহবধুর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সোহেল।এই নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গৃহবধুকে কয়েকদফা ধর্ষণ করে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর আবারো সোহেল হাতীবান্ধা থেকে হারাগাছে আসে এবং নগ্ন ভিডিও পরিবারের কাছে দেখানোর ভয় দেখিয়ে ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এরপর গত ৩ অক্টোবর সোমবার রাত ১১টার দিকে আবারও হারাগাছে গিয়ে আবার সেই নারীর ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে ধর্ষক সোহেল। এ সময় গৃহবধুর চিৎকারে পাশের ঘর থেকে তার স্বামী সহ অন্যান্য স্বজনরা এসে সোহেলকে আটক করে। এ সময় সোহেল নিজেকে পুলিশের এস আই পরিচয় দিয়ে সকলকে দেখে নেবার হুমকি দেয়।
পরে স্বজনর া স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর সহ এলাকাবাসিকে জানালে মঙ্গলবার সকালে এলাকাবাসি ও ধর্ষিতা গৃহবধুর স্বজনরা হারাগাছ মেট্রোপলিটান থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে ধর্ষক সোহেলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় ধর্ষিতা গৃহবধু নিজেই বাদী হয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করে।
মঙ্গলবার রাতে আসামী সোহেলকে রংপুর মেট্রোপলিটান আদালতে হাজির করা হলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। ধর্ষিতা গৃহবধুকে রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানায় ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে পাঠানো হয়। আজ বুধবার তার মেডিকেল পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের হারাগাছ থানার ওসি রেজাউল করিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান গৃহবধু নিজেই বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আসামী সোহেল নিজেকে পুলিশের এস আই দাবি করলেও জিজ্ঞাসাবাদে তার বক্তব্য মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে। তার পরেও পুরো ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি।
বুধবার, ০৫ অক্টোবর ২০২২
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার হারাগাছে এক গৃহবধুর নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেবার ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করার অভিযোগে এক ভুয়া পুলিশের এসআইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার রাতে তাকে আদালতে পাঠানো হলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটান হারাগাছ থানার এস আই নুরুজ্জামান কবীর।
ভুয়া এস আইয়ের নাম সোহেল রানা পিতা ফজলুর রহমান বাড়ি লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার ছিড়াগজ্ঞ চুলকাগ্রামে।
পুলিশ জানায় প্রায় দুই বছর আগে মোবাইল ফোনে পরিচয় হয় লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার ছিড়াগজ্ঞ চুলকাগ্রামের সোহেল নামে এক ব্যাক্তির সাথে সে নিজেকে পুলিশের এসআই পরিচয় দেয়। এক পর্যায়ে ভুয়া এস আই সোহেলের গৃহবধুর সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ভিডিও কলে ওই গৃহবধুর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে সোহেল।এই নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গৃহবধুকে কয়েকদফা ধর্ষণ করে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর আবারো সোহেল হাতীবান্ধা থেকে হারাগাছে আসে এবং নগ্ন ভিডিও পরিবারের কাছে দেখানোর ভয় দেখিয়ে ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এরপর গত ৩ অক্টোবর সোমবার রাত ১১টার দিকে আবারও হারাগাছে গিয়ে আবার সেই নারীর ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে ধর্ষক সোহেল। এ সময় গৃহবধুর চিৎকারে পাশের ঘর থেকে তার স্বামী সহ অন্যান্য স্বজনরা এসে সোহেলকে আটক করে। এ সময় সোহেল নিজেকে পুলিশের এস আই পরিচয় দিয়ে সকলকে দেখে নেবার হুমকি দেয়।
পরে স্বজনর া স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর সহ এলাকাবাসিকে জানালে মঙ্গলবার সকালে এলাকাবাসি ও ধর্ষিতা গৃহবধুর স্বজনরা হারাগাছ মেট্রোপলিটান থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে ধর্ষক সোহেলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় ধর্ষিতা গৃহবধু নিজেই বাদী হয়ে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করে।
মঙ্গলবার রাতে আসামী সোহেলকে রংপুর মেট্রোপলিটান আদালতে হাজির করা হলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। ধর্ষিতা গৃহবধুকে রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানায় ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে পাঠানো হয়। আজ বুধবার তার মেডিকেল পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের হারাগাছ থানার ওসি রেজাউল করিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান গৃহবধু নিজেই বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আসামী সোহেল নিজেকে পুলিশের এস আই দাবি করলেও জিজ্ঞাসাবাদে তার বক্তব্য মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে। তার পরেও পুরো ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি।