শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার জাজিরা ইউনিয়নের পাথালিয়া কান্দি গ্রামের সাথে উপজেলা সদরের একমাত্র সংযোগ সড়কের সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে ভোগান্তি পোহাচ্ছে গ্রামবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জাজিরা উপজেলা সদর থেকে পদ্মানদীর পাড় ঘেঁষা এলাকা পাথালিয়া কান্দি যেতে একটিমাত্র সড়ক রয়েছে। সড়কের মাঝামাঝি যাওয়ার পরে একটি মাঝারি সেতু পাড় হতে হয়। কিন্তু সেতুতে উঠতে বাঁশ ও কাঠের সাঁকো ব্যবহার করতে হচ্ছে। কারন সেতুর দুইপাশে সড়কের প্রায় ২০ ফুট জায়গায় মাটি নেই।
এতে চরম ভোগান্তিতে পরেছে সেখান দিয়ে চলাচলকারী ও পাথালিয়া কান্দি গ্রামের প্রায় ৫ শতাধিক বাসিন্দা। দ্রুত সেতুর দুইপাশ সংস্কার করে সড়কটিতে নির্বিঘ্নে চলাচলের উপযোগী করার দাবী করছেন গ্রামবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দা আমির হোসেন ছৈয়াল বলেন, আমাদের গ্রাম থেকে উপজেলা সদরে বের হওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি। রাস্তাটির মাঝে সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় আমরা গ্রামবাসী নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছি না। সেতুতে উঠতে আমরা গ্রামবাসী মিলে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সাঁকো তৈরী করে চলাচল করছি। এতে আমরা আমাদের কৃষিপণ্য সরাসরি উপজেলা সদরে পৌঁছাতে বেগ পাচ্ছি এবং শিশু ও বৃদ্ধ লোকদের এখান দিয়ে চলাচল করতে খুবই অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা রাজু বেপারী বলেন, সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় আমাদের এই সড়কটি যথাযথ ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। মাঝে মাঝেই সেতুতে উঠতে-নামতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। সেতুর এই অবস্থা প্রায় ৬ বছরের অধিক সময় ধরে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের সাথে একাধিকবার কথা বললেও তিনি শুধু আশ্বাস দিয়েছেন। আমাদের এই দুর্ভোগ দুর করতে কোন কার্যকরি ব্যবস্থা নেননি।
এ বিষয়ে জাজিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান হাওলাদার বলেন, সেতুটির বিষয়ে এলাকাবাসী আমাকে জানিয়েছে। আমিও সরেজমিনে গিয়ে দেখেছি। ইউনিয়ন পরিষদে কোন বরাদ্দ না থাকায় কাজটি করার উদ্যোগ নিতে পারছিনা। তবে সেতুর দুইপাশে মাটি ভরাট করে এলাকাবাসীর নির্বিঘ্নে চলাচলের ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২২
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার জাজিরা ইউনিয়নের পাথালিয়া কান্দি গ্রামের সাথে উপজেলা সদরের একমাত্র সংযোগ সড়কের সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে ভোগান্তি পোহাচ্ছে গ্রামবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জাজিরা উপজেলা সদর থেকে পদ্মানদীর পাড় ঘেঁষা এলাকা পাথালিয়া কান্দি যেতে একটিমাত্র সড়ক রয়েছে। সড়কের মাঝামাঝি যাওয়ার পরে একটি মাঝারি সেতু পাড় হতে হয়। কিন্তু সেতুতে উঠতে বাঁশ ও কাঠের সাঁকো ব্যবহার করতে হচ্ছে। কারন সেতুর দুইপাশে সড়কের প্রায় ২০ ফুট জায়গায় মাটি নেই।
এতে চরম ভোগান্তিতে পরেছে সেখান দিয়ে চলাচলকারী ও পাথালিয়া কান্দি গ্রামের প্রায় ৫ শতাধিক বাসিন্দা। দ্রুত সেতুর দুইপাশ সংস্কার করে সড়কটিতে নির্বিঘ্নে চলাচলের উপযোগী করার দাবী করছেন গ্রামবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দা আমির হোসেন ছৈয়াল বলেন, আমাদের গ্রাম থেকে উপজেলা সদরে বের হওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি। রাস্তাটির মাঝে সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় আমরা গ্রামবাসী নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছি না। সেতুতে উঠতে আমরা গ্রামবাসী মিলে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সাঁকো তৈরী করে চলাচল করছি। এতে আমরা আমাদের কৃষিপণ্য সরাসরি উপজেলা সদরে পৌঁছাতে বেগ পাচ্ছি এবং শিশু ও বৃদ্ধ লোকদের এখান দিয়ে চলাচল করতে খুবই অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা রাজু বেপারী বলেন, সেতুর দুইপাশে মাটি না থাকায় আমাদের এই সড়কটি যথাযথ ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। মাঝে মাঝেই সেতুতে উঠতে-নামতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। সেতুর এই অবস্থা প্রায় ৬ বছরের অধিক সময় ধরে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের সাথে একাধিকবার কথা বললেও তিনি শুধু আশ্বাস দিয়েছেন। আমাদের এই দুর্ভোগ দুর করতে কোন কার্যকরি ব্যবস্থা নেননি।
এ বিষয়ে জাজিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান হাওলাদার বলেন, সেতুটির বিষয়ে এলাকাবাসী আমাকে জানিয়েছে। আমিও সরেজমিনে গিয়ে দেখেছি। ইউনিয়ন পরিষদে কোন বরাদ্দ না থাকায় কাজটি করার উদ্যোগ নিতে পারছিনা। তবে সেতুর দুইপাশে মাটি ভরাট করে এলাকাবাসীর নির্বিঘ্নে চলাচলের ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।