চট্টগ্রামের পটিয়ায় পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের গুলিতে আনু মিয়া (৪৫) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন। নিহত আনু মিয়া উপজেলার খরনার ফকির পাড়ার কালা মিয়ার ছেলে। বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীমাই পাহাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শ্রীমাই পাহাড়ি এলাকায় প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার (৭ অক্টোবর) সকালে কৃষি কাজ করতে যান আনু মিয়া। হঠাৎ অপরিচত কয়েকজনকে দেখতে পেয়ে তাদের পরিচয় জানতে চান তিনি। পরিচয় জিজ্ঞেস করায় তারা তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাকে পরপর দুটি গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলি দুটির একটা নিহত আনু মিয়ার কোমরের পেছনে আর একটি বাম পায়ের ঊরুতে লাগে। আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
নিহত কৃষক আনু মিয়ার ছেলে জসিম জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাবার জন্য ভাত নিয়ে যাওয়ার সময় খবর পান কারা যেন তার বাবাকে গুলি করেছে। দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পান গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তার বাবা পড়ে আছে। এ সময় মুখোশ পরিহিত একজনকে পাহাড়ের দিকে চলে যেতে দেখেন তিনি। এরপর বাবার কাছে গেলে তিনি মাথায় হাত বুলিয়ে তার মাকে দেখে রাখতে বলেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবু আলম চৌধুরী জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা নাকি তার সঙ্গে কারো শত্রুতা থাকায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। উনার সঙ্গে এলাকায় কারো বিরোধ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে তিনি জানান।
পটিয়া থানার ওসি রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, ধারণা করা হচ্ছে কথাকাটাকাটির জেরে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে কি কারণে কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত পুলিশ বের করার চেষ্টা করবে।
শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর ২০২২
চট্টগ্রামের পটিয়ায় পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের গুলিতে আনু মিয়া (৪৫) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন। নিহত আনু মিয়া উপজেলার খরনার ফকির পাড়ার কালা মিয়ার ছেলে। বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীমাই পাহাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শ্রীমাই পাহাড়ি এলাকায় প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার (৭ অক্টোবর) সকালে কৃষি কাজ করতে যান আনু মিয়া। হঠাৎ অপরিচত কয়েকজনকে দেখতে পেয়ে তাদের পরিচয় জানতে চান তিনি। পরিচয় জিজ্ঞেস করায় তারা তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাকে পরপর দুটি গুলি করে পালিয়ে যায়। গুলি দুটির একটা নিহত আনু মিয়ার কোমরের পেছনে আর একটি বাম পায়ের ঊরুতে লাগে। আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
নিহত কৃষক আনু মিয়ার ছেলে জসিম জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাবার জন্য ভাত নিয়ে যাওয়ার সময় খবর পান কারা যেন তার বাবাকে গুলি করেছে। দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পান গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তার বাবা পড়ে আছে। এ সময় মুখোশ পরিহিত একজনকে পাহাড়ের দিকে চলে যেতে দেখেন তিনি। এরপর বাবার কাছে গেলে তিনি মাথায় হাত বুলিয়ে তার মাকে দেখে রাখতে বলেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবু আলম চৌধুরী জানান, পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা নাকি তার সঙ্গে কারো শত্রুতা থাকায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। উনার সঙ্গে এলাকায় কারো বিরোধ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে তিনি জানান।
পটিয়া থানার ওসি রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, ধারণা করা হচ্ছে কথাকাটাকাটির জেরে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে কি কারণে কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত পুলিশ বের করার চেষ্টা করবে।