গাইবান্ধা জেলা পরিষদ নির্বাচন
গাইবান্ধা জেলা পরিষদের নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের প্রতিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পাটি মনোনীত প্রার্থী মো. আতাউর রহমান সরকার আতা।
জাতীয় পাটি মনোনীত প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন তার ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। তিনি আশা করছেন এবারও বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। তার নির্বাচনী প্রচার ও প্রচারণায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে এবং তার কর্মী সমর্থকদেরকে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের লোকজন নানা ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে আসছেন। তিনি উল্লেখ করেন, তার নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিসহ কর্মী, সমর্থক, ভোটারদেরকে ও তাকে প্রকাশ্যে এবং মোবাইল ফোনে ভয়ভীতিসহ নানা ধরণের হুমকি ধামকি প্রদান করছে। শুধু তাই নয়, আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের পক্ষে গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য মাহাবুব আরা বেগম গিনি, দলীয় অন্যান্য সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানসহ আওয়ালীগ নেতৃবৃন্দ নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্গন করছেন। এছাড়া আ’লীগ প্রার্থীকে ভোটাররা ভোট প্রদানে রাজি না হলে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারদেরকে বাধ্য করে ভোট নিবেন বলেও হুমকি প্রদান করা হচ্ছে।
একারণে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট প্রদানে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়োগ, সৎ ও নিরপেক্ষ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ, নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যবেক্ষক কর্মকর্তা নিয়োগ এবং ইলেকট্রিক বা ফিল্মী মিডিয়াসহ সকলের সার্বক্ষনিক মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার, রংপুর বিভাগের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবরে তিনি অভিযোগ করেছেন। এব্যাপারে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
গাইবান্ধা জেলা পরিষদ নির্বাচন
শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর ২০২২
গাইবান্ধা জেলা পরিষদের নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের প্রতিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পাটি মনোনীত প্রার্থী মো. আতাউর রহমান সরকার আতা।
জাতীয় পাটি মনোনীত প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন তার ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। তিনি আশা করছেন এবারও বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। তার নির্বাচনী প্রচার ও প্রচারণায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে এবং তার কর্মী সমর্থকদেরকে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের লোকজন নানা ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে আসছেন। তিনি উল্লেখ করেন, তার নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিসহ কর্মী, সমর্থক, ভোটারদেরকে ও তাকে প্রকাশ্যে এবং মোবাইল ফোনে ভয়ভীতিসহ নানা ধরণের হুমকি ধামকি প্রদান করছে। শুধু তাই নয়, আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের পক্ষে গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য মাহাবুব আরা বেগম গিনি, দলীয় অন্যান্য সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানসহ আওয়ালীগ নেতৃবৃন্দ নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্গন করছেন। এছাড়া আ’লীগ প্রার্থীকে ভোটাররা ভোট প্রদানে রাজি না হলে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারদেরকে বাধ্য করে ভোট নিবেন বলেও হুমকি প্রদান করা হচ্ছে।
একারণে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট প্রদানে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়োগ, সৎ ও নিরপেক্ষ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ, নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে পর্যবেক্ষক কর্মকর্তা নিয়োগ এবং ইলেকট্রিক বা ফিল্মী মিডিয়াসহ সকলের সার্বক্ষনিক মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার, রংপুর বিভাগের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবরে তিনি অভিযোগ করেছেন। এব্যাপারে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।