নারায়ণগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দীন মেম্বার হত্যা মামলায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দি কামাল ওরফে এক্সেল কামাল (৪৭) নামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত ১১টা ১ মিনিটে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম।
এক্সেল কামাল মাদারীপুরের শিবচর থানার বাহাদুরপুর এলাকার আ. বারেক হাওলাদারের ছেলে।
কারাগার সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দীন মেম্বার হত্যা মামলায় ২০০৬ সালে কামালকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা জজ আদালত। পরে হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগও মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে রিভিউ পিটিশন দায়ের করলে রিভিউ পিটিশনও গত ২৮ এপ্রিল ২০২২ তারিখে খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে।
সবশেষে আসামি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করলে গত ১ নভেম্বর ২০২২ তারিখে তা না মঞ্জুর হয়। পরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দি আসামি কামাল ওরফে এক্সেল কামালের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম জানান, সকল আইনি প্রক্রিয়া শেষে বুধবার রাত ১১টা ১মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এসময় কারাগারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২২
নারায়ণগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দীন মেম্বার হত্যা মামলায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দি কামাল ওরফে এক্সেল কামাল (৪৭) নামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত ১১টা ১ মিনিটে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম।
এক্সেল কামাল মাদারীপুরের শিবচর থানার বাহাদুরপুর এলাকার আ. বারেক হাওলাদারের ছেলে।
কারাগার সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দীন মেম্বার হত্যা মামলায় ২০০৬ সালে কামালকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা জজ আদালত। পরে হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগও মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে রিভিউ পিটিশন দায়ের করলে রিভিউ পিটিশনও গত ২৮ এপ্রিল ২০২২ তারিখে খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে।
সবশেষে আসামি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করলে গত ১ নভেম্বর ২০২২ তারিখে তা না মঞ্জুর হয়। পরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ বন্দি আসামি কামাল ওরফে এক্সেল কামালের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম জানান, সকল আইনি প্রক্রিয়া শেষে বুধবার রাত ১১টা ১মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এসময় কারাগারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।