৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র চট্টগ্রাম আগমনকে ঘিরে বন্দর নগরী উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী নিজের কাঁধে নিয়ে যে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন তা বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর থেকে আর কারো দ্বারা সম্ভব হয়নি। এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকে আবার সরকার গঠনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে। ৪ তারিখের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা চট্টগ্রামবাসির কাছ থেকে এই বার্তা নিয়ে যাবেন। কারণ চট্টগ্রাম সব সময় যা আকাঙ্খা করে তাই বাস্তবে প্রতিফলিত হয়। বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে টাইগারপাসস্থ নগর ভবনের সামনে এম.ই.এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ছাত্র নেতাদের সমন্বয়ে জনসভার প্রচার সেলের উদ্বোধনকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, এরশাদুল আমিন চৌধুরী, সরোয়ার মোর্শেদ কচি, এম ইউনুচ, জসীম উদ্দিন খন্দকার, মো. আলী, কফিল উদ্দিন, শামসুদ্দোহা টিপু, বাহার উদ্দিন লতিফ, ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ, আবদুল ওয়াজেদ আরজু, হাবিবুর রহমান তারেক প্রমুখ। মেয়র আরও বলেন, চট্টগ্রাম উন্নয়নে বারইপাড়া খাল খননে নানা জটিলতার কারণে অনেকটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় এক হাজার তিনশত কোটি টাকার অধিক ব্যয়ে খাল পুনঃখননের কাজ শুরু হয়েছে। এই খনন কাজ দ্রুত সম্পন্ন হলে ঢাকার হাতিঝিলের আদলে চট্টগ্রাম নগরীতে আর একটি ঝিল তৈরি করা সম্ভব হবে। চট্টগ্রাম নগরীতে বাস টার্মিনালের অপ্রতুলতার কারণে যে যানজটের সৃষ্টি হয় তা থেকে উত্তরণের জন্য কুলগাঁও বাস-ট্রাক টার্মিনাল প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নগরীর যানজট অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি ৪ ডিসেম্বর পলোগ্রাউন্ডে শেখ হাসিনার জনসভায় দলে দলে যোগদান করার জন্য নগরবাসির প্রতি আহ্বান জানান।
বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২২
৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র চট্টগ্রাম আগমনকে ঘিরে বন্দর নগরী উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী নিজের কাঁধে নিয়ে যে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন তা বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর থেকে আর কারো দ্বারা সম্ভব হয়নি। এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকে আবার সরকার গঠনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে। ৪ তারিখের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা চট্টগ্রামবাসির কাছ থেকে এই বার্তা নিয়ে যাবেন। কারণ চট্টগ্রাম সব সময় যা আকাঙ্খা করে তাই বাস্তবে প্রতিফলিত হয়। বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে টাইগারপাসস্থ নগর ভবনের সামনে এম.ই.এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ছাত্র নেতাদের সমন্বয়ে জনসভার প্রচার সেলের উদ্বোধনকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, এরশাদুল আমিন চৌধুরী, সরোয়ার মোর্শেদ কচি, এম ইউনুচ, জসীম উদ্দিন খন্দকার, মো. আলী, কফিল উদ্দিন, শামসুদ্দোহা টিপু, বাহার উদ্দিন লতিফ, ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ, আবদুল ওয়াজেদ আরজু, হাবিবুর রহমান তারেক প্রমুখ। মেয়র আরও বলেন, চট্টগ্রাম উন্নয়নে বারইপাড়া খাল খননে নানা জটিলতার কারণে অনেকটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় এক হাজার তিনশত কোটি টাকার অধিক ব্যয়ে খাল পুনঃখননের কাজ শুরু হয়েছে। এই খনন কাজ দ্রুত সম্পন্ন হলে ঢাকার হাতিঝিলের আদলে চট্টগ্রাম নগরীতে আর একটি ঝিল তৈরি করা সম্ভব হবে। চট্টগ্রাম নগরীতে বাস টার্মিনালের অপ্রতুলতার কারণে যে যানজটের সৃষ্টি হয় তা থেকে উত্তরণের জন্য কুলগাঁও বাস-ট্রাক টার্মিনাল প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নগরীর যানজট অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি ৪ ডিসেম্বর পলোগ্রাউন্ডে শেখ হাসিনার জনসভায় দলে দলে যোগদান করার জন্য নগরবাসির প্রতি আহ্বান জানান।