কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ডাকাতিকালে শাহনাজ বেগম নামে এক গৃহবধূকে খুনের ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৬ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-৫ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত ৬ আসামির মধ্যে ৫ জন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান আসামি মো. কাউসার জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছে। মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আ হ ম তাইফুর আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার অভিযোগ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শব্দলপুর গ্রামের মৃত আনু মিয়ার ছেলে ফারুক মিয়া তার স্ত্রী শাহনাজ বেগমকে নিয়ে জেলার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জে বসবাস করতেন। ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর রাতে সংঘবদ্ধ ডাকাতদল ভিকটিম শাহনাজ বেগমের বাসায় হানা দেয় এবং ঘরের মূল্যবান মালামাল ডাকাতিকালে গৃহবধূ শাহনাজ বেগম টের পেয়ে চিৎকার শুরু করেন।
বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২২
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ডাকাতিকালে শাহনাজ বেগম নামে এক গৃহবধূকে খুনের ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৬ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-৫ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত ৬ আসামির মধ্যে ৫ জন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান আসামি মো. কাউসার জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছে। মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আ হ ম তাইফুর আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার অভিযোগ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শব্দলপুর গ্রামের মৃত আনু মিয়ার ছেলে ফারুক মিয়া তার স্ত্রী শাহনাজ বেগমকে নিয়ে জেলার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জে বসবাস করতেন। ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর রাতে সংঘবদ্ধ ডাকাতদল ভিকটিম শাহনাজ বেগমের বাসায় হানা দেয় এবং ঘরের মূল্যবান মালামাল ডাকাতিকালে গৃহবধূ শাহনাজ বেগম টের পেয়ে চিৎকার শুরু করেন।