সরকারি বিধি লংঘন করে পীরগাছা ডিগ্রী কলেজের এডহক কমিটি গঠন করে সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ যৌথভাবে অতি গোপনে অধ্যক্ষ নিয়োগের পাঁয়তারা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কমিটি গঠন ও অধ্যক্ষ নিয়োগকে কেন্দ্র করে একাধিক দপ্তরে লিখিত অভিযোগ, উকিল নোটিস এবং পাল্টা পাল্টি উকিল নোটিশ প্রেরন ও মামলা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পীরগাছা মহিলা ডিগ্রী কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ যৌথ উদ্দ্যোগে কৌশলে ভোট ছাড়াই কাগজে কলমে গত ২৯ এপ্রিল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন দেখান। যে কমিটিকে এলাকাবাসী পকেট কমিটি হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। পীরগাছা মহিলা কলেজে দীর্ঘ দিন ধরে অধ্যক্ষের পদটি অবসরজনিত কারণে শূন্য। ওই বিতর্কিত কমিটির সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিলে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষক মন্ডলীকে আড়াল করে গত ২১ অক্টোবর অধ্যক্ষের শুন্য পদ পুরনের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। অধ্যক্ষের নিয়োগের বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষকরা না জানার কারণে তারা ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিলের জন্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও সভাপতিকে বারবার অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধে কর্নপাত না করলে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার জন্য ওই কলেজে কর্মরত ৫৬ জন শিক্ষকের মধ্যে সহকারি অধ্যাপক মিজানুর রহমানসহ ৪৬ জন শিক্ষকের স্বাক্ষরীত অভিযোগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করেন। একদিকে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষক কর্মচারিদের দাবী প্রকাশিত নিয়োগ বাতিল করে, ম্যানেজিং কমিটি ও সাধারণ শিক্ষক কর্মচারিদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নতুন করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রকাশ্যে ও সচ্চতার ভিত্তিতে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়া হউক। অন্য দিকে ওই কলেজে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মধ্য হতে পকেট কমিটি বাতিল করে, সরাসরি ভোটের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি গঠন ও প্রকাশ্যে এবং সচ্চতার ভিত্তিতে একজন অধ্যক্ষ নিয়োগের দাবী জানিয়ে আসছেন। তাদের দাবী না মানার কারণে সকল অভিভাবকদের মধ্য হতে দেওয়ান রফিকুল ইসলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর বরাবর বিভিন্ন অনিয়ম ও মামলার তথ্য সম্বলিত একটি অভিযোগ দাখিল করেণ। এরপর নিয়োগ না দেয়ার জন্য একটি উকিল নোটিশ প্রেরণ করেণ। এর পরেও নিয়োগ প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়ায় অভিভাবকরা সংক্ষুব্ধ হয়ে তাদের মধ্য হতে দেওয়ান রফিকুল ইসলাম আদালতে একটি মামলা করেণ। কলেজ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাছের শাহ্ মো: মাহবুবার রহমান বলেন, যিনি আমার নামে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বা মামলা করেছেন তিনি আমার কলেজের কেউ না। আমিও উকিল নোটিশ পাঠিয়েছি, সঠিক ব্যাখা না পেলে যথা সময়ে মানহানি মামলা করব।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
সরকারি বিধি লংঘন করে পীরগাছা ডিগ্রী কলেজের এডহক কমিটি গঠন করে সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ যৌথভাবে অতি গোপনে অধ্যক্ষ নিয়োগের পাঁয়তারা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কমিটি গঠন ও অধ্যক্ষ নিয়োগকে কেন্দ্র করে একাধিক দপ্তরে লিখিত অভিযোগ, উকিল নোটিস এবং পাল্টা পাল্টি উকিল নোটিশ প্রেরন ও মামলা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পীরগাছা মহিলা ডিগ্রী কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ যৌথ উদ্দ্যোগে কৌশলে ভোট ছাড়াই কাগজে কলমে গত ২৯ এপ্রিল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন দেখান। যে কমিটিকে এলাকাবাসী পকেট কমিটি হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। পীরগাছা মহিলা কলেজে দীর্ঘ দিন ধরে অধ্যক্ষের পদটি অবসরজনিত কারণে শূন্য। ওই বিতর্কিত কমিটির সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিলে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষক মন্ডলীকে আড়াল করে গত ২১ অক্টোবর অধ্যক্ষের শুন্য পদ পুরনের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। অধ্যক্ষের নিয়োগের বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষকরা না জানার কারণে তারা ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিলের জন্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও সভাপতিকে বারবার অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধে কর্নপাত না করলে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার জন্য ওই কলেজে কর্মরত ৫৬ জন শিক্ষকের মধ্যে সহকারি অধ্যাপক মিজানুর রহমানসহ ৪৬ জন শিক্ষকের স্বাক্ষরীত অভিযোগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করেন। একদিকে ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ও সাধারণ শিক্ষক কর্মচারিদের দাবী প্রকাশিত নিয়োগ বাতিল করে, ম্যানেজিং কমিটি ও সাধারণ শিক্ষক কর্মচারিদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নতুন করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রকাশ্যে ও সচ্চতার ভিত্তিতে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেয়া হউক। অন্য দিকে ওই কলেজে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মধ্য হতে পকেট কমিটি বাতিল করে, সরাসরি ভোটের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি গঠন ও প্রকাশ্যে এবং সচ্চতার ভিত্তিতে একজন অধ্যক্ষ নিয়োগের দাবী জানিয়ে আসছেন। তাদের দাবী না মানার কারণে সকল অভিভাবকদের মধ্য হতে দেওয়ান রফিকুল ইসলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর বরাবর বিভিন্ন অনিয়ম ও মামলার তথ্য সম্বলিত একটি অভিযোগ দাখিল করেণ। এরপর নিয়োগ না দেয়ার জন্য একটি উকিল নোটিশ প্রেরণ করেণ। এর পরেও নিয়োগ প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়ায় অভিভাবকরা সংক্ষুব্ধ হয়ে তাদের মধ্য হতে দেওয়ান রফিকুল ইসলাম আদালতে একটি মামলা করেণ। কলেজ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাছের শাহ্ মো: মাহবুবার রহমান বলেন, যিনি আমার নামে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বা মামলা করেছেন তিনি আমার কলেজের কেউ না। আমিও উকিল নোটিশ পাঠিয়েছি, সঠিক ব্যাখা না পেলে যথা সময়ে মানহানি মামলা করব।